এন্টিবায়োটিক কি কাজ করে ও এন্টিবায়োটিক এর উপকারিতা
শারীরিক কোন সমস্যা হলে আমরা ডাক্তারের কাছে যায়। ডাক্তারের কাছে গেলে অ্যান্টিবায়োটিক প্রেসক্রাইব করে। কারণ অ্যান্টিবায়োটিক শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে। মানবদেহে অ্যান্টিবায়োটিক থাকে।
যখন রোগের জীবাণুর সাথে শরীরের অ্যান্টিবায়োটিক হেরে যায় তখন রোগা আমাদের আক্রমণ করে। এন্টিবায়োটিক কি কাজ করে ও এন্টিবায়োটিক এর উপকারিতা। এন্টিবায়োটিক সম্পর্কে আমাদের কবে সকলের ধারণা রয়েছে।
অ্যান্টিবায়োটিক রোগের সাথে প্রতিক্রিয়া করে এবং রোগের জীবাণু ধ্বংস করে। এবং শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে।
এন্টিবায়োটিক কি?
অ্যান্টিমাইক্রোবায়াল ড্রাগ বা অ্যান্টিবায়োটিক এক ধরণের ওষুধ। যা ব্যাকটেরিয়া সংক্রমিত রোগের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করে। এই ওষুধ মানবদেহে বা পশুর দেহে প্রয়োগ করলে ব্যাকটেরিয়া মেরে ফেলে। এবং নতুন করে ব্যাকটেরিয়া বংশবিস্তার রোধ করে। ব্যাকটেরিয়ার বিরুদ্ধে এন্টিবায়োটিক বিষের মতো কাজ করে।
এন্টিবায়োটিক কি কাজ করে?
এন্টিবায়োটিক মানবদেহের সকল ধরনের সমস্যা দূর করে। বিশেষ করে শরীরের মধ্যে ব্যাকটেরিয়া বা ইনফেকশন থাকে। সেইসব সমস্যা সমাধান করতে এন্টিবায়োটিক ব্যবহার করতে হয়। অ্যান্টিবায়োটিক সেবন বা প্রয়োগ করলে শরীরের মধ্যে থাকা ব্যাকটেরিয়া ধ্বংস করে। এবং ব্যাকটেরিয়ার বিস্তার বন্ধ করে। এবং শরীরে কোন জায়গায় ক্ষত থাকলে সেটা তাড়াতাড়ি শুকিয়ে ফেলে।
এন্টিবায়োটিক কত প্রকার ও কি কি?
প্রথম এন্টিবায়োটিক আবিষ্কার করেন আলেকজান্ডার ফ্লেমিং ১৯২৭ সালে লন্ডনে। এরপর থেকেই এন্টিবায়োটিক এর যাত্রা শুরু। এন্টিবায়োটিক দুই প্রকার। যথা: ব্রড ইন্সপেক্টর এন্টিবায়োটিক এবং ন্যারো ইন্সপেক্টর এন্টিবায়োটি।
আরও পড়ুনঃ হোমিওপ্যাথি ওষুধের নাম ও কাজ
যে এন্টিবায়োটিক বিভিন্ন ব্যাকটেরিয়ার বিরুদ্ধে কাজ করে তাকে ব্রড ইন্সপেক্টর এন্টিবায়োটিক বলে। যে এন্টিবায়োটিক কোন নির্দিষ্ট ব্যাকটেরিয়ার জন্য কাজ করে তাকে ন্যারো ইন্সপেক্টর এন্টিবায়োটি বলে।
এন্টিবায়োটিক কি কি রোগের কাজ করে?
এন্টিবায়োটিক ছাড়া কোন রোগ ভালো হয় সেটা আমরা ধারণাও করতে পারিনা। কারণ ডাক্তারের কাছে গেলে প্রতিটি রোগের জন্য এন্টিবায়োটিক দিয়ে থাকে। এন্টিবায়োটিক মানব দেহের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে। এবং শরীরে থাকা রোগ ধ্বংস করতে করে। এন্টিবায়োটিক কি কি রোগ ভালো করে নিম্ন তুলে ধরা হলো:
- জ্বর
- সর্দি
- নিউমোনিয়া
- ডায়রিয়া
- কলেরা
- হাড়ের সংক্রমণ
- শরীরের কোন স্থানের ক্ষত
সাধারণত এইসব কাজে এন্টিবায়োটিক ব্যবহার করা হয়। এছাড়াও ডাক্তারেরা বিভিন্ন ধরনের রোগের জন্য এন্টিবায়োটিক ব্যবহার করে থাকে। প্রায় সকল রোগের চিকিৎসায় এন্টিবায়োটিক ব্যবহার করা হয়।
এন্টিবায়োটিক রেজিস্ট্যান্স কেন হয়?
যখন মানব দেহে ব্যাকটেরিয়া, ছত্রাক ও পরজীবী অনেকদিন যাবত বসবাস করে। এবং তাদের বিরুদ্ধে ব্যবহৃত এন্টিবায়োটিক আর কাজ করে না তখন এন্টিবায়োটিক রেজিস্ট্যান্স বলা হয়।
এছাড়াও যদি সম্পূর্ণ ডোজ পূরণ না করে এন্টিবায়োটিক খাওয়া বন্ধ করা হয় তখন ব্যাকটেরিয়া পুনরায় বিস্তার লাভ করে। সেই সময় ওই পরিমাণ এন্টিবায়োটিক আর ব্যাকটেরিয়ার বিরুদ্ধে পারে না। সেই সময় এন্টিবায়োটিক রেজিস্ট্যান্স হয়।
অ্যান্টিবায়োটিক রেজিস্ট্যান্স কখন সমস্যায় পরিণত হয়:
বর্তমান সময়ে সর্দি কাশি হলেই আমরা এন্টিবায়োটিক ব্যবহার করে থাকি। এইসব কারণে আমরা ক্ষতির সম্মুখীন হচ্ছি। এন্টিবায়োটিকের নির্দিষ্ট ডোজ রয়েছে। ডোস ছাড়া অ্যান্টিবায়োটিক খেলে শরীরে থাকা ব্যাকটেরিয়া গুলো ধ্বংস হয় না। যার কারণে ব্যাকটেরিয়া গুলো অনেক শক্তিশালী ওঠে।
পরবর্তীতে এন্টিবায়োটিক আর ব্যাকটেরিয়ার সাথে পেরে উঠতে পারে না। যার ফলে অসুখ আর ভালো হয় না। এই সময় অ্যান্টিবায়োটিক রেজিস্ট্যান্স সমস্যায় পরিণত হয়। এ কারণে অবশ্যই সম্পূর্ণ ব্যাকটেরিয়া নিরাময় না হওয়া পর্যন্ত অ্যান্টিবায়োটিক সেবন করতে হবে।
এন্টিবায়োটিক রেজিস্ট্যান্স হলে করণীয়:
এন্টিবায়োটিকের ভুল ব্যবহারের কারণে এন্টিবায়োটিক রেজিস্ট্যান্স হয়ে থাকে। এন্টিবায়োটিক রেজিস্ট্যান্স হলে শারীরিকভাবে অনেক সমস্যায় পড়তে হয়। তবে সঠিক চিকিৎসা নিলে সহজে ভালো করা যায়। এ কারণে যদি বুঝতে পারেন এন্টিবায়োটিক রেজিস্ট্যান্স সাথে সাথে ডাক্তারের পরামর্শ নিতে হবে।
এবং সেই অনুযায়ী চিকিৎসা করতে হবে। আর সব সময় খেয়াল রাখতে হবে যেন অকারণ এন্টিবায়োটিক না খাওয়া পরে। আর এন্টিবায়োটিক সেবন করলে অবশ্যই রোগ নিরাময় করতে হবে। না হলে রোগটি আরো শক্তিশালী হয়ে আক্রমণ করবে। এ কারণে অসুখ হলে ডাক্তারের পরামর্শ ছাড়া কোন ধরনের এন্টিবায়োটিক খাওয়া যাবে না।
এন্টিবায়োটিক এর উপকারিতা:
এন্টিবায়টিকের উপকারিতা বলে শেষ করা যাবে না। কারণ, মানবদেহের সকল ধরনের সমস্যার সমাধান করে অ্যান্টিবায়োটিক। মানব দেহের বেশিরভাগ সমস্যা হয় ভাইরাস ও ব্যাকটেরিয়ার আক্রমণে। ভাইরাস এবং ব্যাকটেরিয়া মানবদেহের অ্যান্টিবায়োটিকের সাথে প্রথমে লড়াই করে।
যখন মানব দেহের অ্যান্টিবায়োটিক দুর্বল হয়ে পড়ে তখন আমরা অসুস্থ হয়ে পড়ি। অসুস্থ হওয়ার পর অ্যান্টিবায়োটিকের ঘাটতি দেখা যায়। যার কারণে আমরা সুস্থ হতে পারি না। এই সময় অ্যান্টিবায়োটিক সেবন করতে হয়। অ্যান্টিবায়োটিক সেবন করার ফলে ব্যাকটেরিয়া এবং ভাইরাস ধ্বংস হয়ে যায়।
আরও পড়ুনঃ সাফি সিরাপ এর উপকারিতা
তখন আমরা সুস্থ হয়ে ওঠে। এছাড়া শরীরে অন্য কোন ধরনের সমস্যা থাকলেও অ্যান্টিবায়োটিক তা ভালো করতে সাহায্য করে। এ কারণে এন্টিবায়োটিক এর উপকারিতা অনেক। বলে শেষ করা যাবেনা।
সুস্থ হলে এন্টিবায়োটিক খাওয়া বন্ধ করা যাবে কি?
এন্টিবায়োটিক এর একটি নির্দিষ্ট রোজ রয়েছে। অনেকেই মনে করে সুস্থ হয়ে গেলে অ্যান্টিবায়োটিক হওয়া বন্ধ করতে হবে। এটা সম্পূর্ণ ভুল। কারণ, আমরা সুস্থ হয়ে গেলেও আমাদের দেহে ব্যাকটেরিয়ার জীবাণু থেকে যায়।
সেই সময় এন্টিবায়োটিক খাওয়া বন্ধ করলে তারা আরো শক্তিশালী হয়ে ওঠে। সেই সময় আর এন্টিবায়োটিক কাজ করে না। এ কারণে সুস্থ হলেও এন্টিবায়োটিক খাওয়া বন্ধ করা যাবেনা।
এন্টিবায়োটিক খেলে কি শরীর দুর্বল হয়:
কোন ধরনের সমস্যা হলে আমরা এন্টিবায়োটিক সেবন করে থাকি। তবে অ্যান্টিবায়োটিক খেলে শরীর দুর্বল হয়। কারণ এন্টিবায়োটিক শরীরে থাকা সকল জীবনের সাথে লড়াই করে। এবং শরীরের ভেতরের কোষগুলো দুর্বল হয়ে পড়ে। এই কারণে পরবর্তীতে রোগ হওয়ার সম্ভাবনা বেড়ে যায়।
এ কারণে, একটু সমস্যা হলে এন্টিবায়োটিক সেবন করা যাবে না। যদি অসুস্থ হয়ে পড়েন তাহলে অ্যান্টিবায়োটিক খেতে হবে। এবং সুস্থ হওয়ার সাথে সাথে পুষ্টিকর খাবার খেতে হবে।
এন্টিবায়োটিক খেলে কি কি ক্ষতি হয়?
এন্টিবায়োটিক খেলে কোন ধরনের ক্ষতি হয় না। তবে সঠিক পরিমাণ না খেলে শরীরের ক্ষতি হয়। অনেকে আছে পাঁচ থেকে সাত দিনের দোষ দিলে দুইদিন খেয়ে আর খায় না। অথবা পাঁচ থেকে সাত দিনের দোষ দিলে তার বেশি খায়। এতে করে এন্টিবায়োটিক খেলে ক্ষতি হয়। ভুল মাত্রায় এন্টিবায়োটিক খেলে কি কি ক্ষতি হয় নিম্ন তুলে ধরা হলো:
- রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কমে যায়।
- শরীর দুর্বল হয়ে পড়ে।
- সহজে রোগে আক্রান্ত করে।
- ওজন কমে যায়।
- অনেক সময় স্মৃতিশক্তি কমে যায়।
এন্টিবায়োটিক এর পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া:
অসুখ হলে অ্যান্টিবায়োটিক সেবন করতে হয়। তবে অ্যান্টিবায়োটিক খাওয়ার ফলে অনেকের বিভিন্ন ধরনের পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া দেখা যায়। পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া গুলো হল: স্বাভাবিক ফোলা, কোষ্ঠকাঠিন্য, গ্যাস, ডায়রিয়া ও গা চুলকানো।
সাধারণত এন্টিবায়োটিকের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ায় এসব সমস্যা হয়। এসব কারণে অ্যান্টিবায়োটিক হওয়ার সময় লক্ষ্য রাখতে হবে। যেন পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া না হয়।
এন্টিবায়োটিক কতদিন কাজ করে:
এন্টিবায়োটিক সেবনের কিছু নির্দিষ্ট ডোজ রয়েছে। অ্যান্টিবায়োটিকস খাওয়ার 12 ঘন্টা কাজ করে। কিছু কিছু অ্যান্টিবায়োটিক রয়েছে যেগুলো ২৪ ঘন্টা কাজ করে। বর্তমানে অনেক উন্নত মানের এন্টিবায়োটিক পাওয়া যায়।
সাধারণত ডাক্তারের পরামর্শ দিয়ে থাকে ৫ থেকে ৭ দিন অ্যান্টিবায়োটিক খেতে। কারণ প্রতিরোধ অ্যান্টিবায়োটিক খেলে পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া হতে পারে।
এন্টিবায়োটিক ঔষধ কত ঘন্টা পর পর খেতে হয়?
রোগীর স্বাস্থ্যবিধি অনুযায়ী ডাক্তারেরা এন্টিবায়োটিক খাওয়ার সময় নির্ধারণ করে দেয়। সাধারণত এন্টিবায়োটিক ১২ ঘন্টা পর পর খেতে হয়। তবে অনেক সময় ডাক্তারেরা ৬ ঘন্টা পরপর খাওয়ার পরামর্শ দিয়ে থাকে। এন্টিবায়োটিক এক বেলা না খেলে পরে বেলায় দুইটা সেবন করা যাবে না। যদি করে রোগীর সমস্যা হতে পারে।
এন্টিবায়োটিক খেলে কি কি সমস্যা হয়?
এন্টিবায়োটিক খেতে হয় রোগ নিরাময় করতে। তবে অনেকের এন্টিবায়োটিক খাওয়ার ফলে সমস্যার সৃষ্টি হয়। এ কে এন্টিবায়োটিকের পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া বলা হয়। অ্যান্টিবায়োটিক খেলে কি কি সমস্যা হয় তুলে ধরা হলো:
- হাত পা ফুলে যায়।
- কোষ্ঠকাঠিন্য হয়।
- গ্যাস হয়।
- ডায়রিয়া হয়।
- হাত পা চুলকায়।
- শারীরিকভাবে দুর্বল হয়ে পড়তে হয়।
এন্টিবায়োটিক ওষুধের নাম:
বর্তমান সময়ে অনেক ওষুধ কোম্পানি রয়েছে। তারা বিভিন্ন নামে অ্যান্টিবায়োটিক ওষুধ বাজারে করেছে। তবে প্রায় সকল এন্টিবায়োটিকের কার্যক্রম একি। নিম্নে এন্টিবায়োটিক ওষুধের নাম তুলে ধরা হলো:
- জিম্যাক্স
- সিপ্রোসিন
- অ্যামিকাসিন
- কানামাইসিন
- নিওমাইসিন
- টোবরামাইসিন
- লোরাকার্বেফ
- মেরোপেনেম
- সেফাজোলিন
- টেমোসিলিন
- পেনিসিলিন জি
উপরে কিছু এন্টিবায়োটিকের নাম দেওয়া হল। বর্তমানে অনেক ধরনের এন্টিবায়োটিক বাজারে পাওয়া যায়। কারণ দেশ ও বিদেশী সকল কোম্পানির ওষুধ বাজারে পাওয়া যায়।
ব্যাকটেরিয়া এন্টিবায়োটিক প্রতিরোধী হয় কেন?
আমরা কিছু হলেই এন্টিবায়োটিক খেয়ে থাকি। তবে সম্পূর্ণ ব্যাকটেরিয়া নিরাময় না করে ওষুধ খাওয়া বন্ধ করে দিয়। যার কারণে শরীরে থাকা ব্যাকটেরিয়া অ্যান্টিবায়োটিক এর থেকে শক্তিশালী হয়ে ওঠে। তখন আর এন্টিবায়োটিক ব্যক্তির সাথে লড়াই করতে পারে না। যার কারণে রোগীর জীবন বিপন্ন হওয়ার সম্ভাবনা থাকে।
সাধারণত এন্টিবায়োটিক ডোজ কমপ্লিট না খাওয়ার কারণে ব্যাকটেরিয়া এন্টিবায়োটিক প্রতিরোধী হয়। কারণে অবশ্যই এন্টিবায়োটিকের ডোজ কমপ্লিট করে খেতে হবে। এই সমস্যাটি হলে রোগীর মৃত্যুর সম্ভাবনা থাকে। কারণ সেই সময় শরীর থেকে ব্যাকটেরিয়া ধ্বংস করা অসম্ভব হয়ে পড়ে।
শেষ কথা: এন্টিবায়োটিক কি কাজ করে ও এন্টিবায়োটিক এর উপকারিতা
এন্টিবায়োটিক ছাড়া আমরা কোনভাবে চলতে পারি না। কারণ বর্তমান সময়ে ভাইরাস এবং ব্যক্তিদের আক্রমণ বেড়ে চলেছে। এসব সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে অ্যান্টিবায়োটিক গ্রহণ করতে হয়। তবে অ্যান্টিবায়োটিক এর নির্দিষ্ট ডোজ রয়েছে। ডোজ সম্পূর্ণ না করে এন্টিবায়োটিক খাওয়া যাবেনা।
অ্যান্টিবায়োটিকের উপকারিতার পাশাপাশি পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া রয়েছে। এ কারণে অবশ্যই অ্যান্টিবায়োটিক ডাক্তারের পরামর্শ ছাড়া খাওয়া যাবে না। লেখার মধ্যে ভুল হলে ক্ষমা করে দেবেন। সম্পন্ন লেখাটি পড়ার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ।