কিডনি ভালো রাখার উপায়
কিডনি ভালো রাখার উপায়: মানবদেহের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গ কিডনি। মানুষের দেহে দুইটি কিডনি থাকে। কিডনির প্রধান কাজ হচ্ছে রক্ত থেকে বজ্র পদার্থ পৃথক করা। এবং প্রস্রাবের মাধ্যমে শরীরের বজ্র পদার্থ বের করে দেওয়া। সাধারণভাবে বলতে গেলে কিডনি আমাদের দেহে ছাঁকুনির মত কাজ করে।
মানবদেহ থেকে সকল ধরনের বজ্র পদার্থ বের করে এবং শরীরে পানির ভারসাম্য ঠিক রাখে। কিডনি বিভিন্ন ধরনের রোগ হয়ে থাকে। তবে প্রাথমিক অবস্থায় শরীরের কোন পরিবর্তন দেখা যায় না। যখন শারীরিক পরিবর্তন দেখা যায় তখন কিডনি জটিল অবস্থায় চলে যায়।
এই কারণে, কিডনি ভালো রাখার উপায় সম্পর্কে সঠিক ধারণা থাকা সকলের প্রয়োজন। কারণ কিডনি মানব দেহের একটি গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গ। কিডনি ছাড়া কোন মানুষ বেঁচে থাকতে পারে না।
কিডনির কাজ কি?
কিডনি বা বৃক্ক মানব দেহের একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ। এর ইংরেজি শব্দ Kidney. প্রতিটি মেরুদন্ডী প্রাণীর দেহে কিডনি থাকে। কিডনির কাজ হচ্ছে, রক্ত থেকে বজ্র পদার্থ অপসারণ করা। এবং প্রস্রাব নিয়ন্ত্রণ করা। কিডনির মধ্য দিয়ে মানব দেহের সম্পূর্ণ রক্ত চল্লিশ বার প্রবাহিত হয়। এছাড়াও কিডনি মানবদেহের ইলেকট্রোলাইট, পটাশিয়াম, সোডিয়াম ইত্যাদি পদার্থের ভারসাম্য রক্ষা করে।
কিডনি রোগের লক্ষণ ও প্রতিকার:
মানবদেহের অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি অংশ হচ্ছে কিডনি। যা মানব দেহের ভারসাম্য রক্ষা করে। সুস্থভাবে জীবন যাপন করতে হলে কিডনি ভালো রাখতে হবে। এই কারণে কিডনি রোগের লক্ষণ ও প্রতিকার সম্পর্কে সঠিক ধারণা থাকতে হবে। কিডনি যদি সুস্থ না থাকে তাহলে রক্তে বর্জ্য পদার্থ বৃদ্ধি পাবে। আস্তে আস্তে সকল অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ দুর্বল হয়ে যাবে।
কিডনি রোগের লক্ষণ:
প্রথম অবস্থায় কিডনি রোগের কোন লক্ষণ প্রকাশ পায় না। আস্তে আস্তে কিডনির কার্যক্ষমতা হ্রাস পায়। তারপর কিডনি রোগের লক্ষণগুলো প্রকাশ পায়। চলুন জেনে নেই, কিডনি রোগের লক্ষণ কি কি?
- ক্ষুধা কমে যায়।
- শরীরের ওজন কমে যায়।
- শরীরের বিভিন্ন অংশে পানি জমতে শুরু করে।
- প্রস্রাব কম হয়।
- মাঝে মাঝে প্রস্রাবের সাথে রক্ত বের হয়।
- শরীর খুব সহজে ক্লান্ত হয়ে যায়।
- ঘুম কমে যায়।
- শরীরের বিভিন্ন স্থানে চুলকানি হয়।
- সব সময় অসুস্থ বোধ হয়।
কিডনি রোগের প্রতিকার:
কিডনি রোগের অন্যতম ঝুঁকির কারণ হচ্ছে উচ্চ রক্তচাপ এবং ডায়াবেটিকস। এই কারণে যাদের উচ্চ রক্তচাপ এবং ডায়াবেটিস রয়েছে তাদের ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী জীবন যাপন করা উচিত। কারণ একটি ভুলের কারণে কিডনির সমস্যা হতে পারে।
আরও পড়ুনঃ হার্টের রোগীর খাবার তালিকা
আর কিডনির সমস্যা হলে মানবদেহের সম্পূর্ণ অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ অসুস্থ হয়ে পড়বে। চলুন জেনে নেই, ডায়াবেটিস রোগের প্রতিকার গুলো কি কি?
- শরীরের অতিরিক্ত ওজন কমাতে হবে।
- নিয়মিত শারীরিক পরিশ্রম বা ব্যায়াম করতে হবে।
- ধূমপান করা থেকে বিরত থাকতে হবে।
- খাবার অতিরিক্ত লবণ খাওয়া বন্ধ করতে হবে।
- রক্তের কোলেস্টেরলের মাত্রা স্বাভাবিক থাকতে হবে।
- পরিমাণ মতো পানি পান করতে হবে।
- নিয়মিত শাকসবজি ও ফলমূল খেতে হবে।
এছাড়াও সঠিকভাবে কিডনির যত্ন নেওয়ার জন্য ডাক্তারের পরামর্শ নিতে পারেন। কারণ, কিডনি মানবদেহের অমূল্য সম্পদ। কিডনি মানব দেহের প্রতিটি অঙ্গ নিয়ন্ত্রণ করে থাকে।
কিডনি রোগ থেকে মুক্তির উপায়:
বর্তমান সময়ে বিভিন্ন কারণের কিডনির রোগ হয়। বিশেষ করে অনিয়ন্ত্রিত জীবন যাপনের কারণে শরীরের বিভিন্ন ধরনের সমস্যা হয়। বর্তমানে কিডনি রোগীর সমস্যা বৃদ্ধি পাচ্ছে। এই কারণে আমাদের কিডনি রোগ থেকে মুক্তির উপায় জানা সকলের প্রয়োজন। চলুন জেনে নেই কিডনি রোগ থেকে মুক্তির উপায় সম্পর্কে:
- ডায়াবেটিস ও উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখা।
- রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণের জন্য নিয়মিত রক্ত পরীক্ষা করা।
- শারীরিক পরিশ্রম বা ব্যায়াম করা।
- অতিরিক্ত ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখা।
- স্বাস্থ্যসম্মত খাবার খাওয়া।
- পর্যাপ্ত পরিমাণ পানি পান করা।
- ডাক্তারের পরামর্শ ছাড়া কোন ধরনের ওষুধ সেবন না করা।
- মাঝে মাঝে কিডনি পরীক্ষা করা।
- সবুজ শাক-সবজি এবং ফলমূল খাওয়া।
উপরে যেসব বিষয়গুলো তুলে ধরা হয়েছে সেগুলো মেনে চলুন। তাহলেই কিডনি রোগ থেকে মুক্তি পাওয়া সম্ভব। তবে কিছু কিছু সময় কোন কারণ ছাড়াও কিডনির সমস্যা হয়ে থাকে। সেখানে আমাদের কিছু করার থাকে না।
কিডনি ভালো রাখার উপায়:
বর্তমান সময়ে কিডনির সমস্যা বেড়েই চলেছে। কিডনির সমস্যা বাড়ার কারণ হচ্ছে অনিয়ন্ত্রিত জীবন যাপন করা। কিডনি আমাদের অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি অঙ্গ। যা আমাদের সম্পূর্ণ শরীরের রক্ত পরিষ্কার রাখে। যার ফলে শরীরে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি পায়। কিডনি মানবদেহের ইলেক্ট্রোলাইট ও ফ্লুইডের মাত্রা বজায় রাখে।
বর্তমান সময়ে বিশেষ করে কিডনিতে পাথর হয়। যার কারণে কিডনির স্বাভাবিক কার্যক্রমের ব্যাঘাত ঘটে। তবে সঠিকভাবে চলাফেরা করলে কিডনি ভালো রাখা সম্ভব। চলুন জেনে নেই কিডনি ভালো রাখার উপায় সম্পর্কে।
- পর্যাপ্ত পানি পান করা।
- কমল পানি, কফি, চা খাওয়ার পরিমাণ কমানো।
- ধূমপান থেকে বিরত থাকা।
- পেইন কিলার খাওয়া থেকে বিরত থাকা।
- কাঁচা লবন খাওয়া বন্ধ করা।
- অনেকক্ষণ যাবৎ প্রস্রাব আটকে না রাখা।
- পর্যাপ্ত পরিমাণ ঘুমানো।
- সঠিক সময় খাবার গ্রহণ করা।
- মানসিক চাপ থেকে বিরত থাকা।
কিডনির পয়েন্ট কত হলে ভালো:
কিডনি মানব দেহের ছাঁকুনি হিসেবে কাজ করে। কারণ কিডনি মানব দেহের বজ্র পদার্থ বের করে দেয় প্রস্রাবের মাধ্যমে। তবে কিডনির কার্যক্ষমতার মাত্রা রয়েছে। এর কার্যক্ষমতাকে কিডনির পয়েন্ট বলা হয়। ছেলেদের কিডনির স্বাভাবিক পয়েন্ট ০.৭ mg/dL থেকে১.৪ mg/dL। মেয়েদের কিডনির স্বাভাবিক পয়েন্ট ০.৬ mg/dL থেকে ১.২mg/dL।
যদি এই মাত্রা অতিক্রম করে তাহলে কিডনির সমস্যা হয়ে থাকে। অনেক সময় কিডনির মাত্রা ৬ mg/dLথেকে ১০ mg/dL হয়ে থাকে। সেই সময় কিডনির কার্যক্ষমতা কমে যায়। কিডনির মাত্রা কমে গেলে সাথে সাথে চিকিৎসা নিতে হবে।
কিডনির নরমাল সাইজ কত?
প্রতিটি মানুষের দেহে দুইটি করে কিডনি থাকে। কিডনি দুটির অবস্থা মেরুদন্ডের দুই পাশে। কোমর থেকে একটু উপরে থাকে। কিডনি দেখতে কিছুটা বড় সিমের বীজের মত। কিডনির দৈর্ঘ্য 9 থেকে 12 সেন্টিমিটার এবং প্রস্থ ৫ থেকে ৬ সেন্টিমিটার। তবে ছোট বাচ্চাদের কিডনির সাইজ ছোট থাকে।
কিডনির কি রোগ হয়:
বর্তমান সময়ে বিভিন্ন ধরনের রোগ হচ্ছে। যখন কিডনির রোগ ধরা পড়ে তখন রোগীর অবস্থা খুব খারাপ হয়ে যায়। কারণ কিডনির কোন সমস্যা হলে প্রাথমিক অবস্থায় কোন লক্ষণ দেখা যায় না। যার কারণে কিডনির সমস্যাটা বৃদ্ধি পায়। বর্তমান সময়ে কিডনির যেসব সমস্যা হয়, সেসব হল:
- কিডনিতে পাথর
- কিডনিতে পানি জমা
- কিডনি ক্যান্সার
কিডনি পরিষ্কার করার উপায়:
মানবদেহে দুইটি কিডনি থাকে। এই কারণে, এক টিকিটের সমস্যা হলে কোন ধরনের শারীরিক সমস্যা হয় না। কারণ, একটি সমস্যা হলে আরেকটি কিডনি কাজ সম্পন্ন করে থাকে। যদি দুইটি কিডনির সমস্যা হয় তাহলে মানুষ অসুস্থ হয়ে পড়ে। সেই সময় রোগীকে বাঁচানো সম্ভব হয়ে পড়ে।
আরও পড়ুনঃ হিট স্ট্রোক থেকে বাঁচার উপায়
সঠিকভাবে চলাফেরা করলে কিডনি পরিষ্কার রাখা যায়। কিছু খাবার রয়েছে যেসব খাবার খেলে কিডনির পাথর নষ্ট করে দেয়। এবং কিডনির কার্যক্ষমতা বৃদ্ধি করে। চলুন জেনে নেই কিডনি পরিষ্কার করতে যেসব খাদ্য ভূমিকা রাখে শেষ সব খাবারের নাম।
- ধনেপাতার জুস
- তুলসী পাতা
- লেবুর রস
- আদা চা
- তরমুজু ও বেদেনা
- আপেল সিডার ভিনেগার
উপরে যেসব খাবার কথা উল্লেখ করা হলো এসব খাবারের কিডনি পরিষ্কার করার উপাদান রয়েছে। এসব খবর কিডনি পরিষ্কার রাখার পাশাপাশি পাকস্থলী পরিষ্কার করতে সাহায্য করে। শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে।
কিডনি ভালো আছে কিনা বোঝার উপায়:
কিডনি মানব দেহের একটি গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গ। যা সম্পূর্ণ মানব দেহ সুরক্ষিত রাখে। কারণ মানবদেহের রক্তের মধ্যে থাকা সকল ধরনের বর্জ্য পদার্থ বের করে দেয়। এছাড়াও মানব দেহের পানির পরিমাণ বজায় রাখে। যার কারণে আমরা শারীরিকভাবে সুস্থ থাকি। এছাড়াও কিডনি আমাদের প্রস্রাব কন্ট্রোল করে থাকে।
কিডনি যদি ভালো থাকে তাহলে পরিবার তন্ত্র সঠিকভাবে কাজ করে। এছাড়াও প্রস্রাব ঠিক থাকে। এবং শরীরের কোন অংশে সমস্যা দেখা দেয় না। কারণ, কিডনের সমস্যা হলে শরীরের বিভিন্ন অংশে পানি জমা হয় এবং ক্ষুধা কমে যায়। যদি এরকম কোন সমস্যা না হয় তাহলে বুঝবেন কিডনি ভালো রয়েছে। তবে মাঝে মাঝে কিডনি পরীক্ষা করা উচিত।
কিডনি রোগের কারণে কি পেশি ক্ষয় হয়:
কিডনির সাথে মানব দেহের প্রতিটি অঙ্গের সম্পর্ক। কারণ রক্ত আমাদের শরীরকে পরিচালনা করে। আর এই রক্ত পরিষ্কার করতে সাহায্য করে কিডনি। এই কারণে কিডনি রোগ হলে সম্পূর্ণ শরীরের সমস্যা দেখা দেয়। বিশেষ করে পেশি বা কোষ এর সমস্যা হয়।
কারণ রক্ত থেকেই প্রতিদিন শরীরে নতুন পেশি তৈরি হয়। আর যদি কিডনির সমস্যা হয় তাহলে রক্তের ও সমস্যা হয়। এই কারণে সঠিকভাবে শরীরে কোষ উৎপাদন হতে পারে না। যার কারণে পেশি ক্ষয় হয়। এই কারণে সমস্যা হলে সম্পূর্ণ দেহ অকেজ হয়ে পড়ে।
কিডনি নষ্ট হওয়ার কারণ কি?
প্রতিটি মানুষের দেহে দুইটি করে কিডনি থাকে। এর টিকিটের সমস্যা হলে আরেকটি কিডনি সাপোর্ট দেয়। যার কারণে একটি কিডনি নষ্ট হয়ে গেল কোন ধরনের শারীরিক সমস্যা হয় না। যখন দুইটি কিডনি নষ্ট হয়ে যায় তখন মানুষ অসুস্থ হয়ে পড়ে।
সেই সময় কিডনি আর ভালো থাকে না। সাধারণত কিডনি নষ্ট হয় অনিয়মিত চলাফেরার কারণে। নিম্নে কিডনি নষ্ট হওয়ার কারণগুলো তুলে ধরা হলো।
- পর্যাপ্ত পরিমাণ পানি না খাওয়া।
- দীর্ঘক্ষন প্রস্রাব আটকে রাখা।
- অতিরিক্ত কাঁচা লবণ খাওয়া।
- অতিরিক্ত পানীয় পান করা।
- অতিরিক্ত ব্যাস্তান আসুক সেবন করা।
- অতিরিক্ত প্রোটিনযুক্ত খাবার খাওয়া।
- অ্যালকোহল জাতীয় খাবার খাওয়া।
- সর্দি কাশি হলে চিকিৎসা না করা।
- ধূমপান করা।
- অতিরিক্ত রাত জাগা।
সাধারণত উপরে যেসব কারণ তুলে ধরা হলো এসব কারণেই কিডনির সমস্যা হয়ে থাকে। এই কারণে উপরের অভাব পরিবর্তন করতে হবে। তাহলে সুস্থ ভাবে জীবন যাপন করা সম্ভব।
কিডনি ভালো রাখার ঔষধ:
বর্তমান সময়ে লক্ষ লক্ষ মানুষ কিডনি রোগে আক্রান্ত হচ্ছে। এই সমস্যাটা হচ্ছে অনিয়মিত খাদ্য অভ্যাসের কারণে। অনেকে মনে করে ওষুধ খেলেই সকল ধরনের সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়া যায়। কিন্তু এ ধারণা সম্পূর্ণ ভুল। সুস্থ থাকতে হলে সঠিক হবে চলাফেরা করতে হবে। তাহলে শারীরিকভাবে সুস্থ থাকা সম্ভব।
অনেকেই জানতে চাই কি ওষুধ খেলে কিডনি ভালো থাকে। ওষুধ খেয়ে কিডনি ভালো রাখা যায় না। কারণ ওষুধ তৈরি করা হয়েছে রোগ মুক্তির জন্য। রোগ হলে ওষুধ খেয়ে রোগ মুক্তি পাওয়া যায়। এই কারণে কিডনি ভালো রাখতে হলে ওষুধ খাওয়ার প্রয়োজন নেই।
সঠিকভাবে চলাফেরা করলেই কিডনি ভালো থাকে। কোন ধরনের সমস্যা হলে অবশ্যই ডাক্তারের পরামর্শ নিতে হবে।
শেষ কথা: কিডনি ভালো রাখার উপায়
মানব দেহের অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি অঙ্গ কিডনি। যা মানব দেহে দুইটি থাকে। একটি সমস্যা হলে আরেকটি কিডনি সম্পূর্ণ কাজ করে থাকে। এই কারণে কিডনির সমস্যা হলে আমরা প্রাথমিক অবস্থায় বুঝতে পারি না। যখন দুই কিডনির সমস্যা হয় তখন আমরা বুঝতে পারি।
বর্তমান সময়ে লক্ষ লক্ষ মানুষের কিডনির সমস্যা হচ্ছে। আমরা কিডনি ভালো রাখার উপায় সম্পর্কে ধারণা রাখি না। যার কারণে খুব সহজেই কিডনির ক্ষতি হয়ে যায়। সঠিকভাবে জীবন যাপন করলে কিডনি ভালো থাকে। এবং শারীরিক অনেক ধরনের সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়া যায়। লেখার মধ্যে কোন ভুল হলে ক্ষমা করে দিবেন। সম্পূর্ণ লেখাটি পড়ার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ।