ডায়াবেটিস হলে কি কি সমস্যা হয়
|

ডায়াবেটিস হলে কি কি সমস্যা হয়?

ডায়াবেটিস হলে কি কি সমস্যা হয়=>এই বিষয় নিয়ে আজকের কন্টেন। ডায়াবেটিকস বর্তমান সময়ে অনেক মানুষের মধ্যে দেখা যায়। ডায়াবেটিকস সাধারণত হয়ে থাকে রক্তে শর্করার পরিমাণ বেড়ে গেলে। বর্তমানে ডায়াবেটিস কে বহুমূত্র হিসেবে পরিচিত।

প্রত্যেক পরিবার ডায়াবেটিস রোগী রয়েছে। দিন দিন ডায়াবেটিস রোগীর সংখ্যা বেড়ে চলেছে। এর পেছনে অনেক কারণ রয়েছে। বর্তমান সময়ে মানুষ শারীরিক পরিশ্রম করেনা। এ কারণে যে খাবার খায় সেসব খাবার উপাদান শরীরে জমা থাকে।

জমা থাকা কোন উপাদান শরীরের জন্য ক্ষতি করেনা কিন্তু শর্করার পরিমাণ রক্ত বেড়ে গেলে ওরে সমস্যা সৃষ্টি হয়। শর্করা যুক্ত খাবার বলতে মিষ্টি জাতীয় খাবার কে বোঝানো হয়। ডায়াবেটিস থেকে মুক্তি পেতে হলে চিনি খাওয়া বন্ধ করে দিতে হবে।

ডায়াবেটিস হলে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কমে যায়। যার ফলে মানুষ বিভিন্ন অসুখে আক্রান্ত হয়। এই  কন্টেনে ডায়াবেটিস হলে কি কি সমস্যা হয় এ সম্পর্কে আলোচনা করা হলো।

ডায়াবেটিকসের  মাত্রা | ডায়াবেটিস হলে কি কি সমস্যা হয়

বর্তমান সময়ে একটি পরিচিত রোগের নাম হচ্ছে ডায়াবেটিস। প্রায় ৩০ শতাংশ লোকের মধ্যে ডায়াবেটিস রয়েছে। প্রত্যেকটা মানুষের মধ্যেই ডায়াবেটিস রয়েছে। কিন্তু নির্দিষ্ট পরিমাণ রয়েছে।  ডায়াবেটিসের সাধারণ মাত্রা ৫.৭ থেকে ৬.৫।

কিন্তু ৫.৭ থেকে যদি কম হয় তাহলে বিভিন্ন সমস্যার সৃষ্টি হতে পারে। অনেক সময় অসুস্থ হয়ে পড়ে যেতে পারেন। আবার  ডায়াবেটিসের মাত্রা ৬.৫ এর বেশি হয় তাহলে আপনার ডায়াবেটিস হয়েছে। 

আরও পড়ুনঃ দীর্ঘদিন নিম পাতা খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা

ডায়াবেটিসের মাত্রা কমে গেলে এটা অনেক সহজেই  বাড়ানো যায়। মিষ্টি জাতীয় খাবারের পরিমাণ শর্করা থাকে। শর্করার ডায়াবেটিকস এর মাত্রা বৃদ্ধি করে।

ডায়াবেটিস এর মাত্রা বৃদ্ধি পেলে সাথে সাথে শর্করাজাতীয় খাবার খাওয়া বন্ধ করে দিতে হবে। শর্করা জাতীয় খাবার সবথেকে বৃষ্টির পরিমাণ বৃদ্ধি করে। এর কারণে শারীরিক সমস্যার সৃষ্টি হয়।

ডায়াবেটিসের লক্ষণ

ডায়াবেটিস রোগ বর্তমানে সবার কাছে পরিচিত। ডায়াবেটিস হলে অনেক কিছু মনে করে না। কিন্তু ডায়াবেটিস এর ফলে শারীরিক বিভিন্ন সমস্যার সৃষ্টি হয়। ডায়াবেটিস হওয়ার আগে অনেক ধরনের লক্ষণ দেখা দেয়। নিম্নে ডায়াবেটিসের কিছু লক্ষণ তুলে ধরা হলো।

  1.  একটু পর পর প্রস্রাব হওয়া ও পিপাসা বেড়ে যাওয়া।
  2.  শারীরিকভাবে দুর্বল অনুভব হওয়া।
  3.   ক্ষুধার পরিমাণ বেড়ে যাওয়া।
  4.  চামড়া খসখসে,  শুষ্ক ও চুলকানি হওয়া।
  5.  সাধারণ ব্যবহারে রেগে যাও।
  6.  মিষ্টি জাতীয় খাবারের খাবারের প্রতি আকর্ষণ হওয়া।
  7.  হঠাৎ করে ওজন কমে যাওয়া।
  8.  চোখে ঝাপসা দেখা।
  9.  হাত পায়ের বিভিন্ন অংশ কেটে গেলে তাড়াতাড়ি না শুকানো।

উপরে যে সব পয়েন্ট তুলে ধরা হয়েছে সবগুলোই ডায়াবেটিসের লক্ষণ। আপনার যদি সমস্যা দেখা দেয় তাহলে অবশ্যই ডায়াবেটিস পরীক্ষা করতে হবে।

ডায়াবেটিস হলে যেসব সমস্যা হয়:

ডায়াবেটিকস দীর্ঘস্থায়ী রোগ। ডায়াবেটিসের মাত্রা বেড়ে গেলে সহজে নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব হয় না। এর ফলে বিভিন্ন ধরনের সমস্যা সৃষ্টি হয়। নিম্নে 

ডায়াবেটিসেরসমস্যাগুলো তুলে ধরা হলো:

  • ঘন ঘন প্রস্রাব
  •  প্রচন্ড তৃষ্ণা লাগা
  •  ক্ষুধা বেড়ে যায়
  •  চোখে ঝাপসা দেখা
  •  ক্লান্ত হয়ে যায়া
  •  ক্ষতস্থান সারতে সময় লাগে
  •  হাত পা অবস হওয়া
  •  ত্বকের কালো দাগ পড়া

১.  ঘন ঘন প্রস্রাব

ডায়াবেটিস রোগীদের সবচেয়ে বড় সমস্যা হল ঘন ঘন প্রস্রাব। স্বাভাবিকভ লোকজন  দিনে তিন থেকে চার বার প্রস্রাব করে থাকে। কিন্তু ডায়াবেটিস রোগীদের ৪০ মিনিট থেকে ১ এক ঘন্টা পর পর  প্রস্রাব করতে হয়। ডায়াবেটিস রোগীরা এটা কন্ট্রোল করতে পারে না।

২.  প্রচন্ড তৃষ্ণা লাগা

ডায়াবেটিস রোগীদের কিছুক্ষণ পরপর পানি খেতে হয়। পানি না পেলে তাদের অনেক সমস্যা হয়। একটু সময় পড় পড় তাদের তৃষ্ণা লাগে। প্রস্রাবের পরিমাণ বেশি হলে পানি বেশি খেতে হয়।  পানি না খেয়ে তারা থাকতে পারবে না।

৩. ক্ষুধা বেড়ে যায়

স্বাভাবিকভাবে সাধারণ মানুষদের যেটুকু খাবার খেতে হয় ডায়াবেটিস রোগীদের তারচে বেশি খেতে হয়। কারণ, ডায়াবেটিস হলে  শরীলে শর্করার পরিমাণ বেড়ে যায়। এর ফলে খাবার তাড়াতাড়ি হজম হয়ে যায়। এই কারণে ক্ষুধা বেড়ে যায়। ডায়াবেটিস রোগীরা ক্ষুধা সহ্য করতে পারে না।

৪. চোখে ঝাপসা দেখা

ডায়াবেটিকস হলে চোখের উপর ঝাপসা জাল পড়ে। এটা সাধারণত হয় শর্করার পরিমাণ বেড়ে গেলে। ডায়াবেটিস রোগীদের চোখ দিয়ে প্রচুর পরিমাণ পানি পড়ে। পানি পড়তে পড়তে চোখের উপরের জাল এর সৃষ্টি হয়। এইসব কারণে ডাইবেটিক্স রোগীর চোখে ঝাপসা দেখা।

৫. ক্লান্ত হয়ে যাওয়া

ডায়বেটিকস হওয়ার ফলে মানুষের শক্তি কমে যায়। শারীরিক শক্তি কম হওয়ার ফলে কর্ম ক্ষমতা কমে যায়। অতীতে যতটুকু কাজ করেছিল সে পরিমান কাজ করতে পারেনা।

ডায়াবেটিকস রোগীদের শারীরিক শক্তি দিন দিন কমে যায়। কোন কাজ করলে তাড়াতাড়ি ক্লান্ত হয়ে যায়। অনেক সময় কোনো কাজ না করেও  কান্ত হয়ে পড়ে।

৬. ক্ষতস্থান সারতে সময় লাগে

স্বাভাবিকভাবে আমাদের হাত পা কেটে গেলে দুই থেকে তিন দিনের মধ্যে সেরে যায়। অনেক বড় ধরনের ক্ষত হলেও সহজে সেরে যায়। কিন্তু যদি ডায়াবেটিকস এর মাত্রা বেশী থাকে তাহলে কোন ধরনের ক্ষতের সৃষ্টি হলে সহজে সারেনা।

ডায়াবেটিস রোগীদের শর্করার পরিমাণ বেড়ে যায়। শর্করা ঘা শুকাতে বাধা সৃষ্টি করে। বিভিন্ন সময় ক্ষতস্থানে পুজের সৃষ্টি হয়। এ কারণে ডায়াবেটিস রোগীদের সাবধানে চলাফেরা করতে হয়।

ডায়াবেটিস রোগীদের কোন ধরনের অপারেশন করতে ডাক্তারেরা অনেক সমস্যার মধ্যে পড়ে। কারণ অপারেশন করলে ক্ষতের সৃষ্টি হয় কিন্তু  ডায়াবেটিস রোগীদের ক্ষত সারাতে সময় লাগে। বিভিন্ন ধরনের ফুসকুড়ি থেকেও ক্ষতের সৃষ্টি হয়।

৭. হাত পা অবস হওয়া

শরীরে ডায়াবেটিসের মাত্রা বেড়ে গেলে অনেক ধরনের সমস্যা সৃষ্টি হয়। তার মধ্যে অন্যতম হলো হাত পা অবশ হয়ে যায়া। ডায়াবেটিস রোগীদের কোন কাজ না করলে ও হাত বা পা অবশ হয়ে যায়। অনেক সময় প্যারালাইসিস হওয়ার সম্ভাবনা থাকে।

৮. ত্বকের কালো দাগ পড়া

ডায়বেটিক্স রোগীদের সৌন্দর্য নষ্ট হয়ে যায়। এর পেছনে অনেক কারণ রয়েছে। প্রথমত ওজন কমে যায়। এর সাথে সাথে শরীরের বিভিন্ন জায়গায় কালো দাগের সৃষ্টি হয়।

ডায়াবেটিকস বাড়ার সাথে সাথে ত্বকের কালো দাগ বেড়ে যায়। কাল দেখা যায় ঘাড়ের নিচে এবং শরীরের বিভিন্ন অংশে। অনেক সময় মুখের কালো দাগ দেখা যায়।

আরও পড়ুনঃ মেধাশক্তি বাড়ানোর উপায় গুলো কী কী

উপরে যে সব আলোচনা করা হলো ডায়াবেটিস রোগের সমস্যার মোকাবেলা করতে হয়। এ কারণে আমরা যদি সঠিকভাবে চলাফেরা করি তাহলে ডায়াবেটিস থেকে মুক্তি পাওয়া সম্ভব।

ডায়াবেটিস থেকে বাঁচার উপায়:

ডায়াবেটিকস সব মানুষের মধ্যে রয়েছে। কিন্তু অনেকের স্বাভাবিকের চেয়ে একটু বেশি। সাধারণত ভাবে ডায়াবেটিকস ভালো করা যায় না। এটা সম্ভাবনা। কিন্তু নিয়ম ভাবে চলাফেরা করলে ডায়াবেটিকস নিয়ন্ত্রণে রাখা সম্ভব।

কিভাবে ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ রাখা যায় আলোচনা করা হলো। ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে রাখতে হলে প্রথমে আমাদের শারীরিক ওজন ঠিক রাখতে হবে। ওজন বাড়াতে শর্করা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। আপনার ওজন যদি ঠিক থাকে তাহলে কোন ধরনের অসুখ আপনাকে আক্রমণ করতে পারবে না।

ডায়াবেটিস এর ক্ষেত্রেও একই। এ কারণে সব সময় ওজন ঠিক থাকতে হবে। সঠিক পরিমাণে খাবার খেতে হবে। খাবার সময় লক্ষ্য রাখতে হবে খাদ্য পুষ্টি উপাদান যেন ঠিক থাকে। সবচেয়ে বেশি গুরুত্ব রাখতে হবে খাবার মিষ্টি জাতীয় খাবার না থাকলে।

মিষ্টি জাতীয় খাবার শর্করার পরিমাণ বেশি থাকে ডায়াবেটিস গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। একারণে খাদ্য তালিকায় শাকসবজি বেশি রাখতে হবে। শাকসবজিতে প্রচুর পরিমাণ পুষ্টি থাকে। পুষ্টিকর খাবার রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে। সুস্থ থাকতে হলে অবশ্যই খাদ্য তালিকা ঠিক রাখতে হবে।

প্রতিদিন সর্বনিম্ন আধা ঘণ্টা ব্যায়াম করতে হবে। ব্যায়াম করার ফলে শরীর থেকে ঘাম ঝরে। ঘাম  এর সাথে শর্করার পরিমাণ শরীর থেকে বেরিয়ে আসে। যদি ব্যায়াম করতে না পারেন সকাল-বিকাল হাঁটাহাঁটি করতে হবে। যদি নিয়মিত খেলাধুলা বা শারীরিক পরিশ্রম করে থাকেন তাহলে ব্যায়াম করতে হবে না।

শেষ কথা: ডায়াবেটিস হলে কি কি সমস্যা হয়

বর্তমান সময়ে ডায়াবেটিকস একটু পরিচিত রোগ। ডায়াবেটিস হলে কোন চিন্তার কারন নেই। সঠিকভাবে খাওয়াতে হয় এবং চলাফেরা করলে ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে রাখা সম্ভব। আজ আমি ডায়াবেটিস হলে কি কি সমস্যা হয় বিষয় নিয়ে আলোচনা করেছি।

সম্পন্ন  কন্টেন পড়লে ডায়াবেটিস হলে কি কি সমস্যা হয় সঠিক ধারণা পাবেন। ডায়াবেটিস হয় না পেয়ে সঠিক ভাবে চলাফেরা করুন। তাহলে ডায়াবেটিস থেকে মুক্তি না পেলেও সুস্থ থাকতে পারবেন। লেখার মধ্যে কোন ভুল ত্রুটি হলে ক্ষমা করে দিবেন। সম্পূর্ণ লেখাটি পড়ার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ।

শেয়ার করুন

Similar Posts

  • পেটে ইনফেকশন হলে করণীয়

    সাধারণত খাবার আর পানি থেকে পেটের ইনজেকশন হয়ে থাকে। চিকিৎসা বিজ্ঞানের পরিভাষায় একে ভাইরাল গ্যাস্ট্রোএন্টেরাইটিসও বলা হয়। পেটের ইনফেকশন প্রায় সকলেরই হয়ে থাকে। বিশেষ করে এই সমস্যাটি হয় গরমের সময়। পেটে ইনফেকশন হলে পেট ব্যথা, পেটে জ্বালা এছাড়াও একাধিক উপসর্গ দেখা দেয়। এর সাথে খাবারের প্রতি অনিহা আসে। বমি বমি ভাব হয় খাবার হজম হয় না। সব সময়…

    শেয়ার করুন
  • প্যারালাইসিস কেন হয়? প্যারালাইসিস থেকে মুক্তি পাওয়ার উপায়

    প্যারালাইসিস কেন হয়: প্যারালাইসিস শব্দের সাথে আমরা সকলেই পরিচিত। প্যারালাইসিস সাধারণত হয়ে থাকে চল্লিশ অর্থ মানুষের। হঠাৎ করে স্ট্রোক করলে প্যারালাইসিস সবচেয়ে বেশি হয়। কোন কারনে স্নায়ু ক্ষতিগ্রস্ত হলে মানুষের অঙ্গ প্যারালাইসিস হয়। যে অঙ্গে প্যারালাইসিস হয় সেই অঙ্গ অচল হয়ে পড়ে। প্যারালাইসিস কেন হয়? প্যারালাইসিস থেকে মুক্তি পাওয়ার উপায় রয়েছে। প্যারালাইসিস হলে মস্তিষ্কের সাথে প্যারালাইসিস অঙ্গের সংযোগ…

    শেয়ার করুন
  • হরমোন বলতে কী বোঝায়? হরমোনের সমস্যা বোঝার উপায়

    হরমোন এক ধরনের তরল জৈব রাসায়নিক। শরীরের স্বাভাবিক কর্ম ক্ষমতা বজায় রাখতে হরমোন গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। শরীরের কোন গ্রন্থি বা কোষ থেকে শরীরের একটি নির্দিষ্ট অংশে হরমোন নিঃসরিত হয়। বিভিন্ন গ্রন্থি থেকে তৈরি হয়ে রক্তের মাধ্যমে আমাদের শরীরে ছড়িয়ে পড়ে। হরমোনের ক্রিয়া পর ধ্বংস প্রাপ্ত হয়। হরমোন বলতে কী বোঝায়? হরমোনের সমস্যা বোঝার উপায়। হরমোন সমস্যার কারণে বিভিন্ন ধরনের…

    শেয়ার করুন
  • হিট স্ট্রোক থেকে বাঁচার উপায়

    গরমের সময় হিট স্ট্রোকের ঘটনা ঘটে। অতিরুক্ত গরমে অনেকেই এই সমস্যায় ভোগে। তবে হিট স্ট্রোক থেকে বাঁচার উপায় জানলে এই সমস্যা থেকে বাচা যায়। বর্তমান সময়ে হিট স্ট্রোক অনেক বেড়েছে। কারণ এখণ তাপমত্রা অনেক বাড়ছে।  এছাড়াও বর্তমানে খাবারে অনেক ভেজাল রয়েছে। যার জন্য শরীরের তাপমাত্রা বৃদ্ধি পাচ্ছে। তবে সঠিক ভবে চলাফেরা করলে  এই সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়া…

    শেয়ার করুন
  • এন্টিবায়োটিক কি কাজ করে ও এন্টিবায়োটিক এর উপকারিতা

    শারীরিক কোন সমস্যা হলে আমরা ডাক্তারের কাছে যায়। ডাক্তারের কাছে গেলে অ্যান্টিবায়োটিক প্রেসক্রাইব করে। কারণ অ্যান্টিবায়োটিক শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে। মানবদেহে অ্যান্টিবায়োটিক থাকে। যখন রোগের জীবাণুর সাথে শরীরের অ্যান্টিবায়োটিক হেরে যায় তখন রোগা আমাদের আক্রমণ করে। এন্টিবায়োটিক কি কাজ করে ও  এন্টিবায়োটিক এর উপকারিতা। এন্টিবায়োটিক সম্পর্কে আমাদের কবে সকলের ধারণা রয়েছে।  অ্যান্টিবায়োটিক রোগের সাথে প্রতিক্রিয়া করে…

    শেয়ার করুন
  • সয়াবিন তেলের উপকারিতা ও অপকারিতা

    সয়াবিন তেল হল উদ্ভিজ্জ তেল, যা সয়াবিন বীজ থেকে উৎপন্ন হয়। এই তেল ব্যবহার করা হয় রান্নার কাজে। স্বাস্থ্য রক্ষার জন্য প্রয়োজন খাদ্য। খাওয়ারকে সুস্বাদু করতে খাবারে ভোজ্য তেল ব্যবহার করা হয়। আমাদের দেশে প্রায় সকল ধরনের রান্নায় সয়াবিন তেল ব্যবহার করা হয়। অতিরিক্ত সয়াবিন তেল ব্যবহার করলে স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর। সয়াবিন তেলের উপকারিতা ও অপকারিতা…

    শেয়ার করুন