বুটের ডালের উপকারিতা ও অপকারিতা
বুটের ডালের উপকারিতা ও অপকারিতা দুটোই রয়েছে। বুটের ডালে অনেক পুষ্টি গুণ রয়েছে। বোর্ডের আরেকটি নাম হল ছোলা। অনেকে ছোলা নামেই চিনে। বুটের ডাল অনেকভাবেই খাওয়া যায়। বুটের ডাল প্রায় সকল ধরনের পুষ্টি গুণ রয়েছে।
বুটের ডালের প্রোটিন, কার্বোহাইড্রেট, ফ্যাট,ফাইবার, আয়রন ও শর্করা রয়েছে। বুটের ডাল অনেক ভাবি খাওয়া যায়। অনেকে বুটের ডাল রান্না করে খাই। অনেকে ভিজিয়ে রেখে কাঁচা খাই।
বুটের ডাল অনেক ভাবেই খাওয়া যায়। বুটের ডাল যেভাবেই খাওয়া হোক না কেন পুষ্টিগুণ রয়েছে। ভালো পুষ্টি উপাদান পাওয়া যায় ভিজিয়ে রেখে কাঁচা বুট খেলে। সকালে খালি পেটে বুট খেলে অনেক ধরনের উপকার পাওয়া যায়।
যারা নিয়মিত ব্যায়াম করে তাদের খাদ্যের তালিকায় বুট রয়েছে। বুটের ডাল মানবদেহের বৃদ্ধিতে অনেক ভূমিকা রাখে। যাতে শরীরের ওজন খুব কম তারা যদি নিয়মিত কাঁচা বুট খায় তাহলে ওজন বৃদ্ধি পাবে।সূচিপত্রঃ
বুটের ডালের উপকারিতা
বুটের ডালের অনেক ধরনের উপকার হয়েছে। বর্তমান সময়ে আমরা অনেকভাবে বুট খেয়ে থাকি। বুটের ডাল খুব সুস্বাদু খাবার। বুটের ডাল দিয়ে রুটি খেতে অনেক মজা লাগে। বুটের ব্যবহার আমরা বেশি দেখতে পাই রমজান মাসে।
আরও পড়ুনঃ দীর্ঘদিন নিম পাতা খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা
রমজান মাসে ইফতারের সময় আমাদের মুড়ির সাথে থাকতে হবে। অনেকে শুকনা বুট ভেজে খায়। বর্তমান সময়ে বুটের ব্যবহার ভরে বেড়েই চলেছে। বুটের ডাল খাওয়ার ফলে আমাদের শরীরের অনেক ধরনের পরিবর্তন দেখা যায়। খাওয়ার ফলে আমাদের অনেক শর্করার ঘাটতি পূরণ করে।
বুটের ডাল খাওয়ার ফলে ক্যান্সারের সম্ভাবনা কম থাকে। ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য একটি প্রিয় খাবার। কেননা খাবার ফলে ডায়াবেটিসের মাত্রা সঠিক থাকে। সকল ধর্মের মানুষের জন্য বুট খুব উপকারী খাবার। বুটের ডাল খাবার ফলে আমাদের কি কি উপকার হয় নিম্নে আলোচনা করা হল
পুষ্টির উপাদানসমূহ
বুটের ডালের অনেক ধরনের পুষ্টি উপাদান রয়েছে। প্রতি ১০০ গ্রাম বুটের ডালের ১৭ গ্রাম আমিষ বা প্রোটিন, ৬৪ গ্রাম শর্করা বা কার্বোহাইড্রেট এবং ৫ গ্রাম ফ্যাট আছে। বুটের ডালের শর্করা বা কার্বোহাইডেটের গ্লাউসেমিক ইন্টেক্স কম ইনডেক্স কম।
প্রতি ১০০ গ্রাম বুটের ডাল প্রায় ২০০ মিলিগ্রাম ক্যালসিয়াম রয়েছে, ১০ গ্রাম লৌহ ও ১৯০ মাইক্রো গ্রাম ভিটামিন এ আছে। এছাড়াও ভিটামিন বি-1 বি-2, ম্যাগনেসিয়াম ও ফসফরাস রয়েছে। বুটের ডালের প্রচুর পরিমাণ ডায়েটারি ফাইবার রয়েছে।
বুটের ডালের প্রায় সকল ধরনের পুষ্টি উপাদান রয়েছে। এটি আমিষের একটি উল্লেখযোগ্য উৎস। এতে মাংস ও মাছের সমপরিমাণ আমিষ পাওয়া যায়। কাঁচা বুট ভীষণ উপকারী। তবে কাঁচা বুট এর ভাজাপোড়া যত কম খাওয়া যায় ততই ভালো।
ডায়াবেটিকস রোগীদের উপকারিতা
বর্তমান সময়ের একটি পরিচিত রোগের নাম হচ্ছে ডায়াবেটিকস। প্রত্যেকটা পরিবারেই ডায়াবেটিস রোগী রয়েছে। ডায়াবেটিস রোগীদের বিভিন্ন ধরনের খাবার খাওয়া যায় না। তাদের সকল খাবার দেখেশুনে খেতে হয়। কেননা কিছু খাবারে মিষ্টি পরিমাণ বেশি থাকে।
আরও পড়ুনঃ খেজুর খাওয়ার নিয়ম? খেজুরের উপকারিতা ও অপকারিতা
এই কারণে ডায়াবেটিস বেড়ে যায়। তবে বুটের ডালের ডায়াবেটিস বুদ্ধির উপাদান কম। ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে বুটের ডালের উপকারিতা রয়েছে। কোরিয়ান গবেষকেরা তাঁদের গবেষণায় প্রমাণ করেছেন যে বেশি পরিমাণ ফলিক এসিড খাবারের সাথে গ্রহণের মাধ্যমে কোলন ক্যান্সার এবং রেক্টাল ক্যান্সার ঝুঁকি থেকে মুক্তি পাওয়া যায়।
এছাড়াও ফলিক অ্যাসিড রক্তের অ্যালার্জির পরিমান কমিয়ে দেয়। তাই নিয়মিত বুটের ডাল খান এবং সুস্থ থাকুন।
রক্ত চলাচল বৃদ্ধি করে
বুটের ডাল খেলে রক্ত চলাচল বৃদ্ধি পায়। এক গবেষণায় দেখা গিয়েছে যে প্রতিদিন এক কাপ বুট, শিম এবং মটর ডাল খেলে পায়ের আটারিতে রক্ত চলাচল বৃদ্ধি পায়। মানবদেহে রক্ত চলাচল বৃদ্ধির ফলে মানুষ সুস্থ থাকে । এসব কারণে বুটের ডাল নিয়মিত খাওয়া সবার জন্য উচিত।
একটি পুষ্টিকর খাবার এটা সকল প্রকার মানুষের জন্যই প্রযোজ্য। বাচ্চা থেকে সকল ব্যক্তির জন্য এটা খাওয়ার উপযোগী।
রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখে
আমেরিকান মেডিক্যাল অ্যাসোসিয়েশনের এক গবেষণায় দেখা গিয়েছে যে সকল অল্পবয়সী নারী বেশি পরিমাণ ফলিক অ্যাসিডযুক্ত খাবার খায় তাদের হাইপার টেনশন এর প্রবণতা কমে যায়। যেহেতু বুটের ডালফলিক এসিডের পরিমাণ বেশি থাকে তাই এটা খেলে রক্তের চাপ নিয়ন্ত্রণে থাকে।
বয়সন্ধিকালের মেয়েরা যদি বুটের ডাল খাই তাদের হার্ট ভালো থাকে। বুটের ডাল খাওয়ার ফলে সকল প্রকার মানুষের রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে থাকে। এই কারণে বুটের ডাল সকল প্রকার মানুষের জন্যই উপকারী।
কোষ্ঠকাঠিন্য ভালো করে
বুটের ডাল প্রচুর পরিমাণ আঁশ রয়েছে। আঁশ কোষ্ঠকাঠিন্য সারাতে সাহায্য করে। বর্তমান সময়ে কোষ্ঠকাঠিন্য প্রায় সকল ধরনের লোকের মধ্যে রয়েছে। কোষ্ঠকাঠিন্য প্রধান কারণ হচ্ছে আঁশ জাতীয় খাবার না খাওয়া। খাবার আঁশ হজম হয় না।
সে কারণে আজ মল আকারে বের হয়ে আসে। এই কারণে আঁশ জাতীয় খাবার খেলে কোষ্ঠকাঠিন্য দূর হয়। উপরে প্রচুর পরিমাণে আঁশ থাকে। যার ফলে পায়খানা পরিমাণ বেড়ে যায়। এবং মল নরম হয়ে আসে।
তাই পায়খানার পরিমাণ বেড়ে যায়। এসব কারণেই বুটের ডাল আমাদের জন্য খুবই উপকারী। বিশেষ করে যাদের কোষ্ঠকাঠিন্য আছে তাদের বুটের ডাল খেতে হবে।
হৃদরোগের সম্ভাবনা কমায়
অস্ট্রেলিয়ান গবেষকেরা দেখেছেন বুটের ডাল খাবারের সাথে যুক্ত করলে টোটাল কোলেস্টেরল এবং খারাপ কোলেস্টেরল এর পরিমাণ হ্রাস পায়। বুটের ডালের দ্রবণীয় অদ্রবণীয় দুই ধরনের খাদ্যআঁশ রয়েছে যা হৃদরোগে আক্রান্ত ঝুঁকি কমায়।
হৃদযন্ত্র সুস্থ রাখতে আঁশ, পটাশিয়াম, ভিটামিন সি এবং ভিটামিন বি ৬ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। বুটের ডাল আঁশ সমৃদ্ধ রক্তে কোলেস্টেরলের পরিমাণ কমায়।
এক গবেষণায় দেখা গেছে যারা প্রতিদিন ৪০৬৯ মিলিগ্রাম বুট খায় তাদেরকে হৃদরোগ মৃত্যুর ঝুঁকি ৪৯ শতাংশ কমে যায়। এই কারণে সকল ধরনের মানুষের বুটের ডাল খাওয়া জরুরি।
যৌন শক্তি বৃদ্ধি করে
বর্তমান সময়ে সবচেয়ে বড় সমস্যা হচ্ছে যৌন সমস্যা। অধিকাংশ বিবাহিত পুরুষের সমস্যা রয়েছে। এই সমস্যাটি সাধারণত হয় খাবারের অভাবে। পুষ্টিকর খাবার খেলে এই সমস্যা দূর করা সম্ভব। যৌনশক্তি বৃদ্ধিতে বুটের ডাল বা বুটের ডাল গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে।
বুটের ডালের ডায়েটারি ফাইবার রয়েছে। যা যৌনশক্তি বৃদ্ধিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। শুকনা বুটের ভাজা খেলে কাশি ভালো হয়ে যায়। এবং খেতে অনেক সুস্বাদু হয়।
ক্যান্সার রোগের সম্ভাবনা কমায়
কোরিয়ান একদল গবেষক প্রমাণ করেছে বেশি পরিমাণ ফলিক এসিড খাবার ফলে মেয়েদের কোলন ক্যান্সার এবং রেস্টাল ক্যান্সারের ঝুঁকি কমে আসে। তাছাড়া ও রক্তে এলার্জি পরিমাণ কমিয়ে দেয়। ক্যান্সার এক প্রকার সংক্রমণ।
আরও পড়ুনঃ মসুর ডালের উপকারিতা ও অপকারিতা
এটার অনেক ধরনের হয়ে থাকে। শরীরে এলার্জির পরিমাণ বেড়ে গেলেও ক্যান্সার হতে পারে। বুটের ডালের প্রচুর পরিমাণ ফলিক এসিড থাকে এর ফলে মেয়েদের কোলন ক্যান্সার এর ঝুঁকি কমে আসে।
বর্তমান সময়ে কোলন ক্যান্সারের পরিমাণ বেড়েই চলেছে। এই কারণে আমাদের খাদ্য তালিকায় অবশ্যই বুটের ডাল থাকা জরুরি। এই কারণে আমাদের সকলের বুটের ডাল খাওয়া প্রয়োজন।
প্রোটিনের ঘাটতি দূর করে
কাঁচা বুটে প্রচুর পরিমাণ প্রোটিন থাকে। কাঁচা উঠে প্রচুর পরিমাণ প্রোটিন থাকার ফলে আমাদের মাংস বেশি শক্তিশালী করে। যারা নিয়মিত ব্যায়াম করে তাদের সকলের খাবার তালিকায় কাঁচা বুট রয়েছে। কাঁচা বুট দুই ভাবে খাওয়া যায়। অনেকে রাত্রে ভিজিয়ে রেখে সকালে খায়।
আবার অনেকে অঙ্কুরিত অবস্থায় খায়। অঙ্কুরিত অবস্থায় ছেলে প্রচুর পরিমাণ প্রোটিন পাওয়া যায়। প্রোটিন খাবার ফলে আমাদের সারা দিনের ক্লান্তি দূর করে। প্রোটিনের প্রধান কাঁচা বুট। এই কারণে প্রোটিনের ঘাটতি দূর করতে কাঁচা বুট এর কোন বিকল্প নেই।
আমিষেরমাত্রা ঠিক রাখে
বুটের ডালের প্রচুর পরিমাণ আমিষ পাওয়া যায়। উদ্ভিজ্জ আমিষ এর প্রধান উৎস বুটের ডাল কে ধরা হয়। মাছ-মাংসের সমপরিমাণ আমিষ পাওয়া যায় বুটের ডাল। বাঙালির আমিষের প্রধান উৎস মাছ ধরা হয়। বর্তমান সময়ে বাসের দাম বেড়েছে করেছে এর ফলে সকলে মাছ খেতে পারছে না।
যার ফলে আমিষের ঘাটতি দেখা দিয়েছে। যারা বুটের ডাল সম্পর্কে জানে তারা আমিষের ঘাটতি বুটের ডাল খেয়ে পূরণ করছে। আমিষ আমাদের শারীরিক বৃদ্ধি করতে সাহায্য করে।
এ কারণে সকল শ্রেণীর মানুষের আমিষের প্রচুর প্রয়োজন রয়েছে। অনেক বাচ্চারা আমিষের অভাবে শারীরিক বিকাশ ঘটাতে পারে না। এসব কারণে সকলেরই খাদ্যতালিকায় বুটের ডাল থাকা দরকার।
ওজন বৃদ্ধি করে
বুটের ডাল ওজন বৃদ্ধি করতে সাহায্য করে। বর্তমান সময়ে অনেকেরই অভিযোগ সঠিক নয়। কারণ আমাদের নির্দিষ্ট শারীরিক উচ্চতা অনুযায়ী ওজন রয়েছে। উচ্চতা অনুযায়ী ওজন ঠিক না থাকলে আমাদের শারীরিক গঠন ঠিক থাকেনা। কাঁচা বুটের ডালের প্রচুর পরিমাণ পুষ্টি গুণ রয়েছে।
যার ফলে আমাদের শারীরিক বিকাশের অনেক ভূমিকা রাখে।ওজন বৃদ্ধি করতে সকালে কাঁচা বুট খেতে হবে। আপনি ইচ্ছা করলে অঙ্কুরিত বুট খেতে পারেন। অঙ্কুরিত বুটে প্রচুর পরিমাণ পুষ্টি থাকে। প্রতিদিন সকালে যদি কাঁচা বুট খান তাহলে অবশ্যই আপনার ওজন বৃদ্ধি পাবে।
বুটের ডাল খাওয়ার নিয়ম
বুটের ডাল একটি সুস্বাদু খাবার। গ্রাম থেকে শহরে সব শ্রেণীর মানুষ এই এটা পছন্দ করে। বুটের ডাল অনেকভাবে খাওয়া যায়। বুটের ডাল মাংস দিয়ে রান্না করে খাওয়া হয়। পাতলা করে ঝুল করেও খায়া হয়। অনেকে বুট ভেজে খায়। ভাজা বুট খেতে অনেক ভালো লাগে।
অনেকে আছে যারা ওজন বৃদ্ধির করতে চাচ্ছেন। তারা রাত্রে ভিজিয়ে রেখে প্রতিদিন সকালে খাবেন। কাঁচা খেতে না পারলে একটু সিদ্ধ করে খাবেন। সিদ্ধ করে খাওয়ার চেয়ে কাঁচা খাওয়া বেশি উপকারী। প্রথম একটু সমস্যা হলেও এটা খুব উপকারী এবং খুব তাড়াতাড়ি ওজন বৃদ্ধি করতে সাহায্য করে।
অঙ্কুরিত অবস্থায় খুব তাড়াতাড়ি কাজ করে। অংক করার সঠিক নিয়ম হচ্ছে। এক রাত ভিজিয়ে রাখবেন। তারপর সেটা তুলে ভেজা কাপড় দিয়ে বেধে রেখে দিবেন। একদিন পর দেখবেন অঙ্কুরিত হয়েছে। সেই বুট খাবেন। তাহলে অনেক তাড়াতাড়ি আপনার শারীরিক পরিবর্তন বুঝতে পারবেন।
বুটের ডালের উপকারিতা
সকল ধরনের খাদ্য উপাদানের উপকারিতা ও অপকারিতা রয়েছে। বুটের ডালের ঠিক সেই সমস্যাটাই রয়েছে। বুটের ডালের প্রচুর পরিমাণ আমিষ রয়েছে এবং আঁশ রয়েছে। যার ফলে আমাদের পায়খানা ঠিক রাখে। কিন্তু আমরা যদি বুটের ডাল প্রচুর পরিমাণ খায় তাহলে আমাদের পায়খানা পরিমাণ বেড়ে যাবে।
যার ফলে ডায়রিয়া হতে পারে। এই কারণে সবকিছু নিয়ম মত খেতে হবে। নিয়মের বাইরে কোনো কাজই করা ঠিক না। সকল কাজ নিয়ম মেনে করলে কোন ক্ষতি হবে না।
বুটের ডালের কোন ক্ষতি হওয়ার পদার্থ নেই যা মানবদেহের জন্য ক্ষতিকর।
কোনকিছুই অতিরিক্ত করা ঠিক না। বুটের ডালের প্রচুর পরিমাণ পুষ্টি আছে বলেই সেটা আমরা সবসময় খেতে পারিনা। কারণ বেঁচে থাকতে হলে সকল ধরনের খাবার খেতে হবে। তা না হলে অসুস্থ হয়ে যাবেন।
উপসংহার: বুটের ডালের উপকারিতা ও অপকারিতা
বুটের ডাল অত্যন্ত পুষ্টিকর খাবার। বুটের ডালের প্রচুর পরিমাণ আমিষ ও আঁশ যা মানবদেহের জন্য উপকারথাকে। খাদ্য তালিকায় যদি মাছ মাংস না থাকে তাহলে সমস্যা নেই যদি বুটের ডাল। কাঁচা বুটের ডাল খুব উপকারী।
ভাজা বুটের ডাল যত কম খাওয়া যায় ততই ভালো। কেননা ভাজা-পোড়া খেলে গ্যাস্ট্রিক হওয়ার সম্ভাবনা বেশি থাকে। তাই ভাজাপোড়া থেকে দূরে থাকাই ভালো।
বুটের ডাল সম্পর্কে পড়ে যদি উপকৃত হন তাহলে আমাদের পাশে থাকবেন পরবর্তী লেখাগুলো পড়ার জন্য। পুরো লেখাটা পড়ার জন্য ধন্যবাদ।