প্যারালাইসিস কেন হয় প্যারালাইসিস থেকে মুক্তি পাওয়ার উপায়
| |

প্যারালাইসিস কেন হয়? প্যারালাইসিস থেকে মুক্তি পাওয়ার উপায়

প্যারালাইসিস কেন হয়: প্যারালাইসিস শব্দের সাথে আমরা সকলেই পরিচিত। প্যারালাইসিস সাধারণত হয়ে থাকে চল্লিশ অর্থ মানুষের। হঠাৎ করে স্ট্রোক করলে প্যারালাইসিস সবচেয়ে বেশি হয়। কোন কারনে স্নায়ু ক্ষতিগ্রস্ত হলে মানুষের অঙ্গ প্যারালাইসিস হয়। যে অঙ্গে প্যারালাইসিস হয় সেই অঙ্গ অচল হয়ে পড়ে।

প্যারালাইসিস কেন হয়? প্যারালাইসিস থেকে মুক্তি পাওয়ার উপায় রয়েছে। প্যারালাইসিস হলে মস্তিষ্কের সাথে প্যারালাইসিস অঙ্গের সংযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে যায়। যার ফলে ওই অঙ্গ অকেজো হয়ে থাকে। এই কন্টেইনে, প্যারালাইসিস কেন হয়? প্যারালাইসিস থেকে মুক্তির উপায় সম্পর্কে আলোচনা করা হলো।

প্যারালাইসিস কি?

হঠাৎ করে শরীরের কোন অঙ্গ অকেজো হয়ে পড়াকে প্যারালিইসিস বলা হয়। প্যারালাইসিস হলে সেই অঙ্গ দিয়ে আর কিছু করা যায় না। কারণ যে অঙ্গে পেরালায় শেষ হয় সেই অঙ্গ মস্তিষ্ক থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়ে। এই কারণে স্নায়ু কাজ করে না। কোন ধরনের অনুভূতি পাওয়া যায় না। 

প্যারালাইসিস কেন হয়?

প্যারালাইসিস একটি রোগ। এই রোগটি হয় স্নায়ুর সমস্যার কারণে। হঠাৎ করে স্ট্রোক করলে শরীরের বিভিন্ন অঙ্গের সাথে সংযোগ বিচ্ছিন্ন হয়। এই সংযোগ বিচ্ছিন্নের ফলে ওই অঙ্গ অকেজ হয়ে পড়ে। সাধারণত মস্তিষ্কের যেই পাশের সমস্যা হয় তার বিপরীত পাশে প্যারালাইসিস হয়।

আরও পড়ুনঃ সাফি সিরাপ এর উপকারিতা

মস্তিষ্ক থেকে স্নায়ু যখন নামে তখন তা স্পাইনাল কর্ডের জাংশনে এসে তার দিক পরিবর্তন করে। যদি মস্তিষ্কের স্নায়ু বাম দিক থেকে আসে তাহলে ডান দিকে যায়। আর ডান দিক থেকে আসলে বাম দিকে যায়। এই কারণে মস্তিষ্কের বাম পাশে সমস্যা হলে ডান পাশের অঙ্গ প্যারালাইসিস হয়।

বেশিরভাগ প্যারালাইসিস হয় মস্তিষ্কের স্ট্রোকের কারণে। এছাড়াও রোগের বিভিন্ন ধরনের সমস্যার কারণে মস্তিষ্কের সাথে সংযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়ে। যার ফলে প্যারালাইসিস হয়।

প্যারালাইসিস কত প্রকার?

অনেকেই জানতে চাই প্যারালাইসিস কত প্রকার? প্যারালাইসিস এর কোন প্রকারভেদ থাকে না। কারণ প্যারালাইসিস শব্দের অর্থ হচ্ছে সংযুক্তিচ্ছেদ। যে অংশে প্যারালাইসিস হয় সেই অঙ্গ অকেজ হয়ে পড়ে। মস্তিষ্কের সাথে কোন ধরনের সংযোগ থাকে না।

প্যারালাইসিস রোগের লক্ষণ কি কি?

প্যারালাইসিস শব্দের অর্থ হলো মাংসপেশীর কর্ম ক্ষমতা হারানো। প্যারালাইসিস হলে মানুষের কর্ম ক্ষমতা হারিয়ে যায়। এবং সেই অঙ্গ অকেজো হয়ে পড়ে। প্যারালাইসিস রোগের লক্ষণ আগে থেকে দেখা যায় না। কারণ হঠাৎ করে স্ট্রোক করলে অঙ্গ অকেজো হয়ে পড়ে।

যার ফলে প্যারালাইসিস হয়। প্যারালাইসিসের প্রধান কারণই হচ্ছে রোগীর স্নায়ু বা নার্ভাস সিস্টেম অচল হয়ে পড়া। এই কারণে স্নায়ুর কোন ধরনের সমস্যা দেখা দিলে সাথে সাথে ডাক্তারের সাথে পরামর্শ করতে হয়। এছাড়াও প্যারালাইসিস মুক্ত থাকতে হলে কোন ধরনের মানসিক টেনশন থাকা যাবেনা। 

প্যারালাইসিস কি ভালো হয়?

প্যারালাইসিস সম্পূর্ণভাবে ভালো হয় না। তবে কিছুটা সুস্থ হওয়া যায়। আবার অনেকের ক্ষেত্রে ভালো হয়ে যায়। প্যারালাইসিস হলে নিউরোলজিস্ট, ফিজিওথেরাপিষ্ট, জেনারেল ফিজিশিয়ান, অকুপেশনাল থেরাপিস্ট, নার্স সমন্বয়ে চিকিৎসা নিলে খুব সহজে প্যারালাইসিস ভালো হয়ে যায়।

তবে চিকিৎসা অনেক ব্যায় বহুল ও সময় সাপেক্ষ। এছাড়াও সম্পন্নভাবে সুস্থ হবে এর কোন নিশ্চয়তা দেওয়া যায় না। তবে সঠিকভাবে চিকিৎসা করলে কিছুটা সুস্থ হওয়া যায়।

প্যারালাইসিস হলে কি সমস্যা হয়?

সবচেয়ে বিপদজনক রোগ হচ্ছে প্যারালাইসিস। প্যারালাইসিস হলে রোগী সম্পন্নভাবে অচল হয়ে পড়ে। যদি কোন ব্যক্তির প্যারালাইসিস হয় তাহলে হাত অথবা পা সম্পূর্ণভাবে অকেজো হয়ে পড়ে। ওই অঙ্গ দিয়ে কোন ধরনের কাজ করা যায় না। 

আরও পড়ুনঃ বাচ্চা নেওয়ার সঠিক পদ্ধতি

যদি পা প্যারালাইসিস হয় তাহলে চলাফেরা করা অসম্ভব হয়ে পড়ে। কারণ প্যারালাইসিস হলে মস্তিষ্কের সাথে সম্পর্ক বিচ্ছেদ হয়ে যায়। যার কারণে কোন ধরনের অনুভূতি কাজ করে না। সঠিক সময় সঠিকভাবে চিকিৎসা না করলে অন্য অঙ্গেরও প্যারালাইসিস হওয়ার সম্ভব না থাকে।

প্যারালাইসিস থেকে মুক্তি পাওয়ার উপায়:

প্যারালাইসিস কেন হয়? আমরা ইতিপূর্বে জেনেছি। তবে প্যারালাইসিস থেকে মুক্তি পাওয়ার উপায় রয়েছে। সাধারণত স্ট্রোক করলে প্যারালাইসিস হয়। যদি সাধারণত স্ট্রোক হয় তাহলে হাত-পা অথবা মুখ অচল হয়ে পড়ে। যদি সম্পূর্ণভাবে অকেজো না হয় তাহলে সুস্থ করা সম্ভব।

সাধারন স্ট্রোক হলে সম্পূর্ণভাবে স্নায়ু অকেজো হয়না। সেই সময় এবার খাবার এবং নিয়মিত ব্যায়াম করলে প্যারালাইসিস থেকে মুক্তি পাওয়া যায়। আর যদি একেবারেই হাত পা অকেজ হয়ে যায় তাহলে ভালো ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী দীর্ঘ মেয়াদী চিকিৎসা করলে প্যারালাইসিস থেকে মুক্তি পাওয়া যায়।

প্যারালাইসিস হলে করনীয়:

প্যারালাইসিস সাধারণত হয় মস্তিষ্কের আঘাতের কারণে। যদি কোন আঘাত লেগে বা স্ট্রোক করার ফলে মস্তিষ্কের কোন অংশের সমস্যা হয় তাহলে হাত অথবা পা প্যারালাইসিস হয়ে যায়। কারণ মস্তিষ্কের সমস্যার ফলে শরীরের স্নায়ু সংযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে যায়। 

যে অঙ্গের সংযোগ বিচ্ছিন্ন হয় মস্তিষ্কের সাথে, সেই অঙ্গ প্যারালাইসিস হয়ে যায়। কিছু কিছু সময় সম্পূর্ণভাবে প্যারালাইসিস হয় না সেই সময় সঠিকভাবে ব্যায়াম করলে প্যারালাইসিস ভালো হয়ে যায়। প্যারালাইসিস হলে করণীয় হচ্ছে ভালো ফিজিওথেরাপিস্ট এর কাছ থেকে চিকিৎসা নেওয়া।

এক পা প্যারালাইসিস হওয়ার কারণ:

প্যারালাইসিস হলে সাধারণত এক সাইড প্যারালাইসিস হয়। এর কারণ মস্তিষ্ক থেকে স্নায়ু শরীরের প্রতিটি অঙ্গে ছড়িয়ে পড়ে। মস্তিষ্ক থেকে স্নায়ু আসার পর পৃথক হয়ে যায়। যদি মস্তিষ্কের বাম পাশে সমস্যা হয় তাহলে ডান পাশে সমস্যা হয়। আর ডান পাশের সমস্যা হলে বাম পাশের সমস্যা হয়।

আরও পড়ুনঃ ডায়াবেটিস হলে কি কি সমস্যা হয়?

আর স্ট্রোক হলে মস্তিষ্কের একটি অংশে হয়ে থাকে। এই কারণে প্যারালাইসিস হলে এক বা একহাত প্যারালাইসিস হয়। যদি বড় ধরনের স্ট্রোক হয় তাহলে দুই পা প্যারালাইসিস হতে পারে। তবে এই ঘটনা ঘটে না সাধারণত এক পা প্যারালাইসিস হয়।

প্যারালাইসিস রোগের চিকিৎসা:

বর্তমান সময়ে প্যারালাইসিস রোগের চিকিৎসা হচ্ছে। তবে সকল রোগী সম্পূর্ণ ভাবে সুস্থ হয় না। এর জন্য দীর্ঘমেয়াদী চিকিৎসার প্রয়োজন পড়ে। যদি সাধারন প্যারালাইসিস হয় তাহলে সঠিকভাবে ব্যায়াম ও চিকিৎসা করলে ভালো হয়ে যায়। 

এলোপ্যাথিক ও হোমিওপ্যাথিক দুই ভাবে প্যারালাইসিস রোগীর চিকিৎসা করা যায়। তবে সবচেয়ে আধুনিক এবং কার্যকর চিকিৎসা হচ্ছে এলোপ্যাথিক চিকিৎসা।

প্যারালাইসিস রোগীর পায়ের ব্যায়াম:

প্যারালাইসিস হলে রোগী সম্পন্ন ভাবে অকেজো হয়ে পড়ে। কারণ পা দিয়ে কোন কাজ করতে পারে না। তবে সঠিকভাবে প্যারালাইসিস রোগীর পায়ের ব্যায়াম করাবে দ্রুত সুস্থ হয়ে ওঠে। তবে তার জন্য সবচেয়ে ভালো মাধ্যম হচ্ছে ফিজিওথেরাপিস্ট। 

ফিজিওথেরাপিস্ট ছাড়াও আপনারা নিজে নিজে ও রোগীর ব্যায়াম করিয়ে দিতে পারবেন। নিয়মিত ব্যায়াম করার ফলে পায়ের মাংস পেশি শক্তিশালী হয়ে ওঠে। এর জন্য কিছু নির্দিষ্ট ব্যায়াম করতে হয়। প্যারালাইসিস রোগীর পায়ের শক্তি বৃদ্ধির জন্য রোগীকে ব্যায়াম করাতে হবে।

ব্যায়াম করানোর জন্য প্রথমে রোগীকে চিত করে শুয়াতে হবে। তারপর রোগীর পা উপর দিকে উঠাতে এবং নামাতে হবে। এবং রোগীকে বলতে হবে নিজে নিজে পা উপরের দিকে উঠানোর চেষ্টা করতে। এইভাবে কিছুক্ষণ পর উপড় করে শুয়াতে হবে। তারপর উল্টো দিকে পা ওঠাতে এবং নামাতে হবে।

এভাবে প্রতিদিন সকালে এবং বিকালে ব্যায়াম করালে আস্তে আস্তে রোগী পায়ের শক্তি ফিরে পাবে। এবং খুব সহজেই প্যারালাইসিস থেকে বের হয়ে আসতে পারবে।

প্যারালাইসিস ফিজিওথেরাপি:

প্যারালাইসিস রোগীদের জন্য ফিজিওথেরাপি খুব গুরুত্বপূর্ণ। কারণ প্যারালাইসিস হলে রোগীর মাংস বেশি দুর্বল হয়ে পড়ে। যার কারণে রোগী হাঁটতে পারে না। তবে ফিজিওথেরাপি দিলে খুব সহজে সুস্থ হয়ে উঠবে। তাই যত দ্রুত সম্ভব ফিজিওথেরাপির সাথে যোগাযোগ করে প্যারালাইসিস এর চিকিৎসা করতে হবে।

শেষ কথা: প্যারালাইসিস কেন হয়? প্যারালাইসিস থেকে মুক্তি পাওয়ার উপায়

বর্তমান সময়ে মানুষ খুব সহজে স্ট্রোক করছে। স্ট্রোক করার ফলে মানুষ খুব সহজে প্যারালাইসিস রোগের আক্রান্ত হচ্ছে। তবে সঠিকভাবে চিকিৎসা করলে প্যারালাইসিস মুক্তি পাওয়া যায়। যখন মানুষের বয়স ৪০ বছর পার হবে তখন খুব সচেতন ভাবে চলাফেরা করতে হবে।

কারণ এই সময় মানুষ বেশি স্ট্রোক করে। যার ফলে প্যারালাইসিস হওয়ার সম্ভাবনা থাকে। লেখার মধ্যে কোন ভুল হলে ক্ষমা করে দেবেন। সম্পূর্ণ লেখাটি পড়ার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ।

শেয়ার করুন

Similar Posts

  • গর্ভাবস্থায় বাচ্চা পেটের কোন পাশে থাকে?

    গর্ভাবস্থায় বাচ্চা পেটের কোন পাশে থাকে: একজন বিবাহিত মহিলার জীবনে পরিপূর্ণ আসে মা হওয়ার মাধ্যমে। আর মা হওয়ার প্রথম ধাপ গর্ভবতী হওয়া। একজন মহিলা গর্ভবতী হওয়ার পরে বিভিন্ন ধরনের সমস্যায় পড়ে। বিশেষ করে প্রথম দিকে শরীরে বিভিন্ন ধরনের পরিবর্তন দেখা যায়। তারপর আস্তে আস্তে ঠিক হয়ে যায়। গর্ভাবস্থায় বাচ্চা পেটের কোন পাশে থাকে এ বিষয় নিয়ে অনেকের মধ্যে…

    শেয়ার করুন
  • সাফি সিরাপ এর উপকারিতা

    বর্তমান সময় হামদাদ কোম্পানি অনেক জনপ্রিয়। এই কোম্পানি সকল মানুষের কাছে বিশ্বস্ত হয়ে উঠেছে। এই কোম্পানির একটি জনপ্রিয় ওষুধ সাফি সিরাপ। সাফি সিরাপ খেলে অনেক ধরনের সমস্যার সমাধান হয়। বিশেষ করে রক্ত পরিষ্কার করতে সাহায্য করে। সাফি সিরাপ এর উপকারিতা অনেক। মানব দেহের প্রায় সকল ধরনের সমস্যার সমাধান হয় সাফি সিরাপ খেলে। বিশেষ করে রক্ত ও চর্ম রোগের…

    শেয়ার করুন
  • বাচ্চা নেওয়ার সঠিক পদ্ধতি

    নারী পুরুষের বিবাহিত জীবন সম্পন্ন হয় সন্তান নেওয়ার মাধ্যমে। তবে চাইলেই সহজে বাচ্চা নেওয়া যায় না। বাচ্চা নেওয়ার সঠিক পদ্ধতি রয়েছে। এর জন্য নারী-পুরুষ সহবাস করতে হয়। এবং সহবাস করার কিছু নির্দিষ্ট সময় রয়েছে। নারীদের ডিম্বাশয় থেকে ডিম্বানু নিঃসরণ হয়। নারী ডিম্বানুর সাথে পুরুষের শুক্রানু মিলিত হলেই নারীর পেটে বাচ্চা আসে। তবে সব সময় নারীদের ডিম্বাশয় থেকে…

    শেয়ার করুন
  • হার্টের রোগীর খাবার তালিকা

    মানবদেহের একটি গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গ হার্ট। হার্ট থেকে রক্ত নালী দিয়ে শরীরের বিভিন্ন অংশে প্রবাহিত হয়। এবং পুনরায় রক্তনালী দিয়ে রক্ত হার্ট ফিরে আসে। হৃদপিণ্ড সবসময় পাম্প করে। কিছুক্ষণের জন্য হার্ট পাম করা বন্ধ হয়ে গেলে মানুষের হার্ট অ্যাটাক হয়। বর্তমান সময়ের প্রায় মানুষের হার্ট এর সমস্যা রয়েছে। হার্টের রোগীর খাবার তালিকা। সম্পর্কে ধারণা থাকা প্রয়োজন। সঠিক সময় সঠিক খাবার খেলে হার্টের সমস্যা দূর…

    শেয়ার করুন
  • চুলের সিরাম ব্যবহারের নিয়ম

     চুলে নিয়ম করে যেমন শ্যাম্পু করনে, তারপরে কন্ডিশনার। ঠিক একই ভাবে সিরাম ব্যাহার করতে হয়। ‍হেয়ার সিরাম হলো এক ধরনের তরল পদার্থ। যা চুলের উপরে প্রতিরক্ষা মূলক আস্তরণ  তৈরি করে।  এই আস্তরণ চুলকে সূর্যের ক্ষতিকারক রাশ্মি ও তাপ, ময়লা ও দূষণ থেকে চুল রক্ষা করে। চুলের সিরাম ব্যবহারের নিয়ম। চুলে সিরাম লাগানো একদম সহজ। তবে চুলে সিরাম…

    শেয়ার করুন
  • শীতকালে মেয়েদের ত্বকের যত্ন নেওয়ার গোপন কৌশল

    শীতকালে মেয়েদের ত্বকের যত্ন নেওয়ার গোপন কৌশল সুস্থ, সুন্দর ত্বক সবাই চায়। কিন্তু চাওয়া যতটা সহজ, পাওয়া তার চেয়ে অনেক কঠিন। ত্বকে সুন্দর ও সাবলীল রাখার জন্য ত্বেকের পর্যাপ্ত যত্ন প্রয়োজন। সঠিকভবে ত্বকের যত্ন নিতে না পারলে ,ত্বক হয়ে যায় শুষ্ক ও রুক্ষ্ন। ত্বককে উজ্জল ও স্বাস্থ্যকর রাখতে সেব সময় খেয়াল রাখতে হবে। ১. ময়েশ্চারাইজার:…

    শেয়ার করুন