ঈদ অর্থ কি ঈদের দিনের সুন্নত কাজ গুলো কি কি
|

ঈদ অর্থ কি? ঈদের দিনের সুন্নত কাজ গুলো কি কি?

প্রতিটি ধর্মের মানুষের জন্য আনন্দ ও খুশির কিছু নির্দিষ্ট দিন রয়েছে। একই ভাবে মুসলমানদের জন্য রয়েছে দুইটি আনন্দের দিন। আনন্দের দুটি দিন হল ঈদুল ফিতর ও ঈদুল আজহা। এই দুটি দিনে মুসলমানেরা প্রাণ খুলে আনন্দ করতে পারে।

বিশেষ করে ঈদুল ফিতরের দিনে আনন্দ বেশি হয়। কারণ দীর্ঘ এক মাস রমজান মাসের সিয়াম পালনের পর ১ শাওয়াল ঈদুল ফিতর অনুষ্ঠিত হয়। দীর্ঘ একমাস সাধনার পর দিনের বেলা খাওয়া শুরু হয়। এই কারণে এই দিনে সকল মুসলমানের আনন্দের জোয়ারে ভাসে।

ঈদের দিনে কিছু সুন্নাত রয়েছে। ঈদের দিনে সুন্নত কাজগুলো কি কি? আমাদের জানা প্রয়োজন। ঈদ মানে আনন্দ। তবে মুসলমানদের জন্য কিছু নির্দিষ্ট সীমাবদ্ধ রয়েছে। এই দিনে ইচ্ছামতো আনন্দ করা যায়। যেন তার মধ্যে কোন ধরনের খারাপ কিছু না থাকে। কারণ ইসলাম শান্তির ধর্ম।

আরও পড়ুনঃ রমজানের ফজিলত সম্পর্কে হাদিস / রমজানের করনীয় কি কি

ঈদের দিনে এমন কিছু করা যাবে না যাতে করে অন্যের ক্ষতি হয়। এবং ঈমান দুর্বল হয়ে যায়। এই দিন হযরত মুহাম্মদ (সা.) এর দেখানো পথে চলতে হবে। তাহলে আনন্দের সাথে সাথে অনেক সওয়াব পাওয়া যাবে।

ঈদ অর্থ কি?

ঈদ শব্দের অর্থ আনন্দ। ঈদের শাব্দিক অর্থ ‘বারবার ফিরে আসা’ (عَادَ-يَعُوْدُ-عِيْدًا) । এই দিন এক বছর পর পর ফিরে আসে বলে এর নামকরণ করা হয়েছে ঈদ। আল্লাহতালা এই দিনে বান্দার মনের আশা পূরণ করে। এবং নিয়ামত ও অনুগ্রহ দ্বারা বান্দাকে ধন্য করেন।
একমাস সিয়াম পালনের পর ঈদের মাধ্যমে আল্লাহর বান্দাকে খাওয়ার নির্দেশ দেয়। এই দিনে সকল মানুষের মধ্য থেকে রাগ হিংসা দূর হয়ে যায়। ইসলাম ধর্মের অনুসারীদের জন্য ঈদের দিন দুইটি। ঈদুল আজহা ঈদুল ও ফিতর।

ঈদের দিন কি কি করা উচিত:

ঈদ মানে আনন্দ। এই দিনে সকলের মধ্যে আনন্দ দেখা যায়। কারণ বছরে দুইটি মাত্র ঈদের দিন। এই দিনেই শুধু মুসলমানেরা প্রাণ খুলে আনন্দ করতে পারে। তবে ঈদের দিনে আমাদের কিছু করণীয় রয়েছে। ঈদের দিনে কি কি করা উচিত নিম্ন তুলে ধরা হলো:
  1. সকাল সকাল ঘুম থেকে ওঠা এবং গোসল করা।
  2. ঈদের দিনে নতুন জামা কাপড় পরা।
  3. ঈদুল ফিতরের দিন সকালবেলা মিষ্টি জাতীয় খাবার খেয়ে ঈদগাই যাওয়া। আর ঈদুল আযাহার  দিন কিছু না খেয়ে ঈদগাই যাওয়া। এবং কোরবানি করার পর কোরবানির মাংস দিয়ে খাবার গ্রহণ করা সুন্নত।
  4. ঈদগায় পায়ে হেঁটে যাওয়া। যাওয়ার পথ এবং আসার পথ ভিন্ন করা।
  5. ঈদের দিনে বেশি বেশি তকবির পড়া।

ঈদের দিনের সুন্নত কাজ গুলো কি কি?

প্রতিটি মমিন মুসলমানের জন্য সবচেয়ে আনন্দের দিন ঈদের দিন। ঈদের দুই দিন সকলের মন খুলে আনন্দ করতে পারে। এই দিনে আনন্দের পাশাপাশি কিছু সুন্নত রয়েছে। যেগুলো পালন করলে আনন্দের পাশাপাশি অনেক সওয়াব অর্জন হয়।

আরও পড়ুনঃ ওযুর বিবরণ ও ওযু করার পদ্ধতি
এইজন্য ঈদের দিনের সুন্নতগুলো সম্পর্কে আমাদের সকলের জানা প্রয়োজন। চলুন জেনে নেই, ঈদের দিনের সুন্নত কাজ গুলো কি কি?
  1. অন্যান্য দিনের তুলনায় তাড়াতাড়ি ঘুম থেকে ওঠা।
  2. মিসওয়াক বা দাঁত ব্রাশ করা।
  3. তাড়াতাড়ি গোসল করা।
  4. সামর্থ্য অনুযায়ী নতুন পোশাক পরা।
  5. শরীয়ত মোতাবেক সাজসজ্জা করা।
  6. আতর ব্যবহার করা
  7. ঈদুল ফিতরের দিন ঈদগায় যাওয়ার আগে মিষ্টি জাতীয় কিছু খাওয়া। তবে ঈদুল আযহার দিন কিছু না খেয়ে ঈদগায় যাওয়া।
  8. ঈদুল ফিতরের দিন ঈদগায় যাওয়ার আগে সাদকায়ে ফিতর আদায় করা।
  9. সকাল সকাল ঈদগায় যাওয়া।
  10. ঈদের নামাজ ঈদগায় গিয়ে পড়া।
  11. যেই রাস্তা দিয়ে ঈদগায় যাবেন আসার সময় ভিন্ন পথ দিয়ে সম্ভাব বলে আশা।
  12. ঈদগায় পায়ে হেঁটে যাওয়া।
  13. ঈদের দিনে বেশি বেশি করে তাকবীর পড়া। (الله أكبر ، الله أكبر ، لا إله إلا الله ، والله أكبر ، الله أكبر ، ولله الحمد) উচ্চারণ: আল্লাহু আকবার, আল্লাহু আকবার। লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু, ওয়াল্লাহু আকবার, আল্লাহু আকবার, ওয়া লিল্লাহিল হামদ

ঈদের নামাজ কি?

ঈদ শব্দের অর্থ আনন্দ। ঈদের দিনে ঈদের নামাজ পড়ার মাধ্যমে আনন্দের শুরু হয়। তবে ঈদের নামাজের বিষয় নিয়ে অনেক মতভেদ রয়েছে। মালিকি এবং শাফি মাজহাবের মতে ঈদুল ফিতর ও ঈদুল আযহার নামাজ সুন্নাতে মুয়াক্কাদা।

হাম্বেলি মাজহাব মতে ঈদের সালাত আদায় করা ফরজে কেফায়া। হানাফী মাযহাব মতে ঈদের সালাত আদায় করা হচ্ছে ওয়াজিব। হানাফি মাজহাবের এই মদকে অনেকেই সমর্থন করেছে। ঈদের সালাত নিয়ে অনেকের মধ্যে মতভেদও রয়েছে।

তবে ঈদের সালাত আদায় করা সকলের উচিত। কারণ বছরে দুইটি মাত্র ঈদের দিন। এই দিনের বিভিন্ন মতভেদ নিয়ে না ভেবে সালাত আদায় করা আমাদের সকলের দায়িত্ব। ঈদের দিনে নারীদেরকে ঈদগাই নিয়ে যাওয়া এবং সেখানে সালাত আদায় করানো উচিত। তবে সেখানে অবশ্যই পদ্মার ব্যবস্থা থাকতে হবে।

ঈদুল ফিতর কি এবং কিভাবে পালন করা হয়?

রমজান মাসে এক মাস সিয়াম পালনের পর যে ঈদ পালন করা হয় সেটাই ঈদুল ফিতর। মমিন মুসলমানদের জন্য ঈদুল ফিতর সবচেয়ে আনন্দের দিন। ঈদুল ফিতরের দিন থেকে মানুষ এক মাসের বন্ধ জীবন থেকে মুক্তি পায়।

কারণ এক মাস কোন ধরনের খাবার দিনে খাওয়া যায় না। ঈদুল ফিতর ও ঈদুল আযহার পালনের মধ্যে কিছু পার্থক্য রয়েছে। চলুন জেনে নেই ঈদুল ফিতর কিভাবে পালন করা উচিত:

  1. ঈদুল ফিতরের দিন তাড়াতাড়ি ঘুম থেকে ওঠা।
  2. সকাল সকাল গোসল করা।
  3. সাধ্য মতন কাপড় কেনা এবং নতুন কাপড় পরা।
  4. সুগন্ধি লাগানো।
  5. ঈদুল ফিতরের দিন সকালে মিষ্টি জাতীয় খাবার খাওয়া।
  6. ঈদ যাওয়ার আগে ফিতরা আদায় করা।
ঈদুল ফিতরের দিন বিশেষ করে এইভাবে পালন করতে হয়। ঈদ মানেই আনন্দ। এই আনন্দের দিন সকলের সাথে আনন্দ ভাগাভাগি করে নেওয়া আমাদের উচিত। তাহলে আনন্দের পরিমাণ দ্বিগুণ হয়।

কোন ঈদের গুরুত্ব বেশি?

প্রতিটি ধর্মের মানুষের আনন্দের দিন রয়েছে। ঠিক একই ভাবে মুসলমানদের আনন্দের দিন বছরে দুইটা। ঈদুল আযহার এবং ঈদুল ফিতর। বছরে এই দুই দিনেই মুসলমানেরা মন খুলে আনন্দ করতে পারে। অনেকেই প্রশ্ন করে কোন ঈদের গুরুত্ব বেশি?

আরও পড়ুনঃ জেনে নিন, নারীরা কোথায় ভুল করে
এই প্রশ্নের কোন উত্তর দেওয়া সম্ভব না। কারণ ঈদ মানে আনন্দ। আর ঈদের আনন্দের মধ্যে কোন কমবেশি থাকে না। তবে দুই ঈদ পালনের মধ্যে কিছু পার্থক্য রয়েছে। নিম্নে দুই ঈদের পার্থক্য তুলে ধরা হলো।
  1. ঈদুল ফিতরের দিন ফিতরা আদায় করতে হয়। কিন্তু ঈদুল আযহার এর দিনে ফিতরা আদায় করতে হয় না।
  2. ঈদুল ফিতরের দিন মিষ্টি জাতীয় খাবার খেয়ে ঈদগায় যেতে হয়। কিন্তু ঈদুল আযহার দিনে রোজা রেখে ঈদগায় যেতে হয়।
  3. ঈদুল আযহার দিন কুরবানী করতে হয় কিন্তু ঈদুল ফিতরের করতে হয় না।
দুইটা ঈদের মধ্যে এটুকু পার্থক্য রয়েছে। তবে ঈদের মধ্যে গুরুত্ব কম বেশি নেই। তবে অনেকের কাছে ঈদুল ফিতরের দিন বেশি আনন্দের মনে হয়। আবার অনেকের কাছে ঈদুল আযহার। কারণ এই দিনে ইচ্ছামতো মাংস খেতে পারে।

ঈদের নামাজ কত রাকাত? । ঈদের দিনের সুন্নত কাজ গুলো কি কি?

ঈদের নামাজ কত রাকাত এই নিয়ে অনেকেই প্রশ্ন করে। ঈদের নামাজ দুই রাকাত। তবে ঈদের নামাজের তদবির নিয়ে কিছু মতভেদ রয়েছে। অনেকে ১২ তকবিরে নামাজ পড়ে। আবার অনেকে তাকবীরে নামাজ পড়ে।

বেশিরভাগ মানুষ ১২ তাকবীরে নামাজ পড়ে। প্রথম রাকাতে ৭ তকবির এবং দ্বিতীয় রাকাতে ৫ তকবির। এই ৭ আর ৫ মলে ১২ তকবির। তবে ঈদের নামাজ দুই রাকাত এতে কোন মতভেদ নাই।

নিয়মিত নামাজ ও ঈদের নামাজের পার্থক্য:

নিয়মিত নামাজ ও ঈদের নামাজের মধ্যে অনেক পার্থক্য রয়েছে। কারণ নিয়মিত পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ পড়তে হয়। এর মধ্যে প্রতি রাখতে ফরজ নামাজ রয়েছে। কিন্তু ঈদের নামাজ মাত্র দুই রাকাত। ঈদের নামাজ ফরজ না। এই নামাজের মধ্যে অনেক মতভেদ রয়েছে।

ঈদের নামাজে মতবাদ থাকলেও ঈদের নামাজ শুধু দুই রাকাত পড়তে হয়। এবং এই নামাজে তকবির বেশি দিতে হয়। ঈদের নামাজের তদবিরের মধ্যে অনেক মতভেদ রয়েছে। কোথাও ৮ তাকবীরে আবার কোথাও ১২ তকবিরে নামাজ পড়ে।

বেশিরভাগ জায়গায় ১২ তকবিরে ঈদের নামাজ পড়ে। ঈদের নামাজ পড়তে হয় ঈদগায়ে গিয়ে। কিন্তু নিয়মিত নামাজ পড়তে হয় মসজিদে। এই কারণে দুই নামাজের মধ্যে অনেক পার্থক্য রয়েছে। অনেক সময় সমস্যা হলে ঈদের নামাজ না পড়লেও ক্ষতি নেই।

তবে নিয়মিত নামাজ না পড়লে সেই ব্যক্তিকে কাফের হিসাবে গণ্য হয়। এ কারণে নিয়মিত নামাজ ও ঈদের নামাজরে মধ্যে অনেক পার্থক্য রয়েছে।

রমজান ও ঈদ কি এক? । ঈদের দিনের সুন্নত কাজ গুলো কি কি?

রমজান ও ঈদ দুইটা এক নয়। কারণ রমজান হচ্ছে একটি মাসের নাম এবং ঈদ হচ্ছে একটি দিনের নাম। রমজান মাসে সিয়াম পালন করা সকলের জন্য ফরজ। ইসলামের পাঁচটি স্তম্ভের মধ্যে সিয়াম একটি। এই কারণে সিয়ামের গুরুত্ব অনেক।

আরবি বারটি মাসের মধ্যে একটি মাসের নাম রমজান। এ মাসের গুরুত্ব সকল মাসের তুলনায় বেশি। কারণ রমজান মাসে কোরআন নাজিল হয়েছে। ঈদ শব্দের অর্থ আনন্দ। বছরের দুইটা ঈদের দিন। এই দিনে সকলে প্রাণ খুলে আনন্দ করে। ঈদের দিনে সকলে নতুন পোশাক পরে। আর বুঝতে পারি রমজান ও ঈদ এক না।

শেষ কথা: ঈদের দিনের সুন্নত কাজ গুলো কি কি?

মুসলমানের আনন্দের দিন ঈদ। বছরে দুইটা ঈদ। এই দুইটাই মুসলমানদের সকল আনন্দ। তবে মহানবী সাল্লাল্লাহু সাল্লাম এর কিছু সুন্নাত রয়েছে ঈদের দিনে। এ সুন্নত পালন করলে ঈদের আনন্দের পাশাপাশি অনেক সওয়াব অর্জন হয়।

এই কারণে, ঈদের আনন্দ করার সময় সুন্নতের আমল করা আমাদের সকলের প্রয়োজন। এতে করে আমাদের চলাফেরার মধ্যে অনেক সৌন্দর্য ফুটে উঠবে। ঈদের দিন সকাল থেকে রাত পর্যন্ত সব জায়গায় সুন্নাত রয়েছে। এসব মেনে চলতে আমাদের তেমন কোন সমস্যা হবে না।

মহানবীর উম্মত হিসেবে আমাদের সুন্নাত পালন করা কর্তব্য। লেখার মধ্যে কোন ভুল হলে ক্ষমা করে দিবেন। সম্পন্ন লেখাটি পড়ার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ।

শেয়ার করুন

Similar Posts

  • ওযুর বিবরণ ও ওযু করার পদ্ধতি

    ওযুর বিবরণ: অজু একটি গুরুত্বপূর্ণ ইবাদত। নামায আদায়ের আগে পবিত্রতা অর্জন করা অবশ্য কর্তব্য। আল্লাহর সন্তুষ্টি লাভ করতে হলে বান্দাহকে অবশ্যই পাক-পবিত্রতা অবলম্বন করতে হবে। কেননা, আল্লাহ নিজে পাক, তিনি পবিত্রতাকে পছন্দ করেন। অপবিত্রতা সব কিছুকেই তিনি ঘৃণা বা অবজ্ঞা করেন। ওযু সম্পর্কে পাক কালামে বলা হয়েছে- یا ایها الذين أموا إذا قمتم إلى اللوة…

    শেয়ার করুন
  • রমজানের ফজিলত সম্পর্কে হাদিস / রমজানের করনীয় কি কি

    হিজরী বর্ষের সবচেয়ে বরকতময় ও মর্যাদা পূর্ণ মাস রমজান। এ মাসের গুরুত্ব বলে শেষ করা যাবেনা। রমজান মাস আসলে হযরত মুহাম্মদ (সা.) অনেক আনন্দিত হতেন। সাহাবী গন্ধের উদ্দেশ্যে ঘোষণা দিতেন “তোমাদের দরজায় বরকতময় মাস রমজান এসছে। এছাড়াও সূরা বাকারার ১৮৫ নম্বর আয়াতে আল্লাহ তায়ালা আরো বলেছেন, “ তোমাদের মধ্যে যে ব্যাক্তি সেই মাসকে পায় সে…

    শেয়ার করুন
  • সংগীত শোনা এবং দেখার উপকারীতা

    সংগীত শোনা এবং দেখার উপকারীতা গানেই জীবন, গানেই মরন। কথাটি বাস্তব না হলেও চিরন্তন সত্য। গান  ‍শুনলে মানুষের মন সতেজ থাকে। অবসর সময়ে গান শুনলে মানুষের মন ফ্রেশ থাকে। গান পছন্দ করে না, এমন লোকের সংখ্যা খুবই কম। নিম্নে সংগীত শোনার এবং দেখার উপকারীতা আলোচনা করা হল: সংগীত শোনার উপকারীতা: সংগীত বা গান শোনার অনেক…

    শেয়ার করুন
  • মোহরানা ও কাবিন এর মধ্যে পার্থক্য

    মোহরানা ও কাবিন শব্দের সাথে আমরা কম বেশি সকলে পরিচিত। মহর হলো বিবাহর সময় পাত্রীর দাবীকৃত সম্পদ। যা বর বা বরের পরিবার থেকে পাত্রীকে প্রদান করতে হয়। ইসলাম ধর্মে মোহরানা বাধ্যতামূলক। মোহরানার মাধ্যমে বিয়ে পূর্ণাঙ্গ বৈধ করা হয়েছে। মহানবী সাঃ এর মাধ্যমে যৌতুক প্রথা নিষিদ্ধ করে দেনমোহর প্রথা চালু হয়েছে। মোহরানা ও কাবিন এর মধ্যে পার্থক্য রয়েছে। কারণ, আগে…

    শেয়ার করুন
  • রমজানের সময় সূচি 2023 ইসলামিক ফাউন্ডেশন

    আসসালামু আলাইকুম সম্মানিত ভিজিটর। আশা করি সবাই ভালো আছেন। রমজান মাস প্রতিটি মুসলমানদের জন্য অনেক গুরুত্বপূর্ণ। কারণ, রমজান মাসের মর্যাদা সকল মাসের থেকে অনেক বেশি। এই মাসে সিয়াম পালন করতে হয়। এবং এই মাসেই পবিত্র কুরআন মাজীদ নাযিল হয়েছে। এই কারণে সকলের কাছে রমজান মাসের পবিত্রতা অনেক। রমজান মাস আসলেই মুসলমানের মধ্যে আনন্দ শুরু হয়। এই মাসেই ইবাদত…

    শেয়ার করুন
  • বর্তমানে কত টাকা থাকলে যাকাত ফরজ হয়

    ইসলামের মূল স্তম্ভ পাঁচটি। যথা: ঈমান, নামাজ, রোজা, হজ্জ ও যাকাত। ইসলামে যাকাতের মূল্য অনেক। তবে যাকাত সকলের উপর ফরজ না। কারণ, যাকাত ফরজ হওয়ার কিছু শর্ত রয়েছে। এই সত্য গুলোর মধ্যে না পড়লে তাকে যাকাত দিতে হবে না। ইসলামে উল্লেখ রয়েছে নিসাব পরিমান সম্পদের মালিক বলে তাকে যাকাত প্রদান করতে হবে। বর্তমানে কত টাকা থাকলে যাকাত ফরজ…

    শেয়ার করুন