বাংলাদেশের গার্মেন্টস্ শিল্প কারখানার বর্তমান পরিস্থিতি
বাংলাদেশের গার্মেন্টস শিল্প কারখানার বর্তমান পরিস্থিতি
বাংলাদেশের গার্মেন্টস শিল্প
বাংলাদেশের গার্মেন্টস শিল্প কারখানার বর্তমান পরিস্থিতি: বাংলাদেশের বৈদেশিক মুদ্রা অর্জনের একমাত্র প্রথম এবং প্রধান উপায় হচ্ছে তৈরি পোশাক শিল্প। কিন্তু সেই তৈরি পোশাক শিল্পে এখন মন্দার ধস্ নেমে এসেছে। তার একমাত্র প্রধান কারন হল করোনা ভাইরাস। করোনার প্রথম ঢেউ কাটিয়ে বাংলাদেশের তৈরি পোশাক খাত ঘুড়ে দাড়িয়েছিল।
বিভিন্ন দেশে নতুন লকডাউনে আবারও নেতিবাচক প্রভাব পড়তে শুরু করেছে বলে জানিয়েছেন রপ্তানীকারকরা। তবে সেটি আগের মত বড় আকারে হবে না বলে জানিয়েছেন বিশেষজ্ঞরা। করোনা ভাইরাসের প্রভাবে বিশ্ব বাজারে মন্দার ধস্ নেমে এসেছে।
বিশ্ব জুড়ে করোনা ভাইরাসের প্রভাব যতই বাড়ছে। বাংলাদেশের গার্মেন্টস পোশাক শিল্পের অবস্থা ততোটাই খারাপ হচ্ছে। বিশ্ব বাজারে যেগুলো দেশের সাথে বাংলাদেশের বানিজ্যিক কার্যক্রম সম্পন্ন হয়, সেগুলো দেশের মধ্যে প্রধান হচ্ছে ইউরোপ এবং আমেরিকা।
কিন্তু সেসব দেশে করোনাভাইরাসের ব্যাপক সংক্রমন হওয়ায় পশ্চিমা ক্রেতা বাংলাদেশ হতে তাদের অর্ডার বাতিল কিংবা স্থগিত করতেছে। কারন করোনার কারনে উন্নত দেশগুলো বাহিরের দেশ থেকে সকল প্রকার বানিজ্যিক কার্যক্রম বন্ধ করতেছে।
তাই পোশাক শিল্পে অর্থনৈতিক মন্দা দেখা দিয়েছে। করোনা ভাইরাসের সংক্রমনে এখন ভারত, ইউরোপ ও আমেরিকা বিপর্যস্ত। প্রতিদিন হাজার হাজার মানুষ এই ভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে মারা যাচ্ছে। আক্রান্তের হারও বাড়ছে অবিশ্বাস্য গতিতে।
“বাংলাদেশের মোট রপ্তানী আয়ের প্রায় ৮৩ শতাংশ আয় আসে তৈরি পোশাক শিল্প খাত থেকে। বর্তমানে প্রায় ৩০ বিলিয়নের বেশি ডলার পোশাক রপ্তানী থেকে আসে”।
বর্তমান পরিস্থিতিতে গার্মেন্টস মালিকেরা তাদের নতুন অর্ডার সম্পর্কে বলতে গিয়ে বলেন, ”একদিকে সুতার দাম বেড়েছে.অন্যদিকে নতুন অর্ডারগুলোতে পন্যের দাম কমেছে। এখন সামান্য লোকসান নিশ্চিত জেনেও শুধু কারখানা সচল রাখার জন্য অর্ডারগুলো নিয়ে এগিয়ে যাচ্ছি।
এমতাবস্থায় পোশাক মালিকেরা শ্রমিকের বেতন পরিশোধ করতে হিমশিম খাচ্ছে। তাই তারা শ্রমিকের বেতন-ভাতা ও বোনাস নিয়ে বিভিন্ন টালবাহানা শুরু করে দিয়েছে।
প্রনোদনাসহ নানা দিক দিয়ে বড় পোশাক কারখানা বিপর্যয় অনেকটা কাটিয়ে উঠলেও ছোট কারখানা গুলোর জন্য প্রনোদনা দরকার।
গরুর খামারের লাভ কেমন: আমাদের অনেকের মধ্যে ব্যবসা করার ইচ্ছা রয়েছে। তবে সঠিক তথ্য না জানার কারণে ব্যবসা শুরু করতে পারছে না। বর্তমানে সবচেয়ে লাভজনক ব্যবসা হচ্ছে খামার করা। বিশেষ করে গরুর খামার করা। বর্তমান সময়ে অনেক মানুষই গরুর খামার করার দিকে মনোযোগ দিচ্ছে। গরুর খামারের লাভ কেমন অনেকের ধারণা নেই। যার কারণে গরুর খামার শুরু…
দেশের মানুষ ধনী না গরিব, সে অবস্থা বোঝা যায় তাদের ক্রয় ক্ষমতা দেখে। এবং একটি দেশ ধনী না দরিদ্র সেটা জানা যায় সেই দেশের মানুষের মাথাপিছু আয় দিয়ে। মাথাপিছু আয় যে দেশের যত বেশি সেই দেশ তত ধনী। ইউরোপ মহাদেশে মোট ৫০ টি দেশ রয়েছে। তবে ২৭ টি দেশ ইউরোপ মহাদেশের সাথে সংযুক্ত। বাকি ২৩…
ব্রুনাই দেশ কেমন, ব্রুনাই যেতে কত টাকা লাগে? => দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার একটি দেশ ব্রুনাই। এশিয়া মহাদেশের মধ্যে একটি উন্নত রাষ্ট্র। সিঙ্গাপুরের পরে দক্ষিণ পূর্ব এশিয়ার মধ্যে ব্রুনাই দ্বিতীয় সর্বোচ্চ উন্নত দেশ। আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল এর তথ্য মতে, ক্রয় ক্ষমতার সমতা অনুযায়ী, মাথাপিছু দেশজ উৎপাদনের দিক থেকে বিশ্বের পঞ্চম স্থানে রয়েছে ব্রুনাই। ব্রুনাই দেশ কেমন, ব্রুনাই যেতে কত টাকা লাগে? বর্তমান…
আপনি যদি ব্যাংকে ফিক্সড ডিপোজিট করতে চান? তাহলে, ফিক্সড ডিপোজিট করার জন্য কোন ব্যাংক সবচেয়ে ভাল সে সম্পর্কে জানতে হবে। কারণ বিভিন্ন ব্যাংকে বিভিন্ন রকমের ফিক্সড ডিপোজিট একাউন্ট তৈরি করা যায়। এছাড়াও টাকার পরিমাণও কমবেশি হয়ে থাকে। ফিক্সড ডিপোজিট করতে হলে অবশ্যই ব্যাংকের সকল নিয়ম কানুন সম্পর্কে জানতে হবে। এছাড়াও সুদের পরিমাণ কত সেটা জানতে হবে। এবং কত বছরের জন্য অ্যাকাউন্ট…
ঘরে বসে বিনা পুঁজিতে ব্যবসা: বর্তমান সময়ের তরুণ তরুণীরা চাকরি না করে ব্যবসার দিকে বেশি নজর দিচ্ছে। করণ, ব্যবসা করলে নিজের স্বাধীন মত কাজ করা যায়। কিন্তু পর্যাপ্ত অর্থ না থাকার কারণে ব্যবসা শুরু করতে পারছেনা। তবে বর্তমান সময়ে ঘরে বসে বিনা পুঁজিতে ব্যবসা করা সম্ভব। ভালো ভাবে ব্যবসা শুরু করতে হলে অবশ্যই অর্থের প্রয়োজন পড়ে। তবে…
সৌদি আরবে কোন কাজের চাহিদা বেশি => বাংলাদেশের জনসংখ্যা তুলনায় কর্মসংস্থান অনেক কম। সে কারণে বাংলাদেশের অন্যান্য দেশের তুলনায় বেকারত্ব বেশি। কিন্তু বর্তমান সময়ে মানুষ বেকারত্ব দূর করতে বিদেশ পাড়ি জমাচ্ছে। সেখান কাজ করে নিজের কর্মসংস্থান তৈরি করছে। বর্তমান সময়ে বাংলাদেশের রাজস্ব খাদের সবচেয়ে বড় উৎস রেমিটেন্স। এই রেমিটেন্স পাঠায় প্রবাসী বাংলাদেশীরা। যারা বিশ্বের বিভিন্ন দেশে কাজ…